×
ব্রেকিং নিউজ :
সবুজ রূপান্তর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি সুইডেনের সিটি কর্পোরেশন-জেলা উপজেলা ও পৌরসভায় বসানো হচ্ছে ‘ফুল টাইম’ প্রশাসক : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা দেশের ৮ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে সরকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঙ্গনে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার ৬ষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের তারিখ পুনঃনির্ধারণের প্রচেষ্টা চলছে : মহাসচিব ন্যাশনাল মেরিটাইম পোর্ট স্ট্যাটেজি প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার : নৌপরিবহন উপদেষ্টা পুলিশের সাবেক ডিসি জসিম উদ্দিন গ্রেফতার, হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ ট্রাম্প সমর্থকদের ‘আবর্জনা’ বলায় সমালোচনার মুখোমুখি বাইডেন সুপার টাইফুন কং-রে-র সাথে লড়ছে তাইওয়ান
  • প্রকাশিত : ২০১৮-০৫-০৩
  • ৮৫২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
নিজস্ব প্রতিনিধি:- বিভিন্ন মামলার আসামি ১৯ নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে খুলনায় নির্বাচনী প্রচার স্থগিত করেছেন বিএনপির প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু। এই গ্রেপ্তারকে নির্বাচনী প্রচারে বাধা ও হয়রানি হিসেবেও দেখছেন তিনি। বৃহস্পতিবার সকাল নয়টার কিছু আগে মহানগরীর মিয়া পাড়া রোডে নিজের বাসভবনে সংবাদ সম্মেলন করে এই সিদ্ধান্তের কথা জানান মঞ্জু। মঞ্জুর অভিযোগ গত রাতে পুলিশ বিভিন্ন এলাকা থেকে জেলা বিএনপির সহসভাপতি মোস্তফা উল বারী লাভলু, সোনাডাঙ্গা থানা বিএনপির সভাপতি আসাদুজ্জামান মুরাদ, মহানগর যুবদলের সভাপতি মাহাবুব হাসান পিয়ারো, জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা তুহিনসহ মোট ১৯ জনকে গ্রেপ্তার করে। এই অভিযানকে নির্বাচনী কর্মকাণ্ড পুলিশের সরাসরি হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছেন মঞ্জু। তিনি বলেন, নির্বাচনী প্রচার শুরুর প্রথম থেকেই প্রশাসন ও সরকারদলীয় লোকেরা তার প্রচারে বাধা দিয়ে আসছে। এই পরিস্থিতি না পাল্টালে নিরপেক্ষ নির্বাচন হওয়া সম্ভব নয়। এদিকে পুলিশ জানিয়েছে, এই অভিযানের সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই। যাদেরকে ধরা হয়েছে তারা সবাই নাশকতাসহ বিভিন্ন মামলার আসামি। তারা এলাকায় ফিরে প্রকাশ্যে আসায় তাদেরকে ধরা হয়েছে। জানতে চাইলে খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপপুলিশ কমিশনার (মিডিয়া) সোনালী সেন জানান, গত ২০ এপ্রিল থেকে মাদক, সন্ত্রাস ও পরোয়ানাভুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। অভিযানের অংশ হিসেবে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর সঙ্গে নির্বাচনী প্রচারের কোনো সংশ্লিষ্টতা নেই। যোগাযোগ করা হলে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক বলেছেন, এটা পুলিশের বিষয়। এখানে তার কিছু বলার নেই। আগামী ১৫ মের ভোটকে সামনে রেখে গত ২৪ এপ্রিল থেকে খুলনা ও গাজীপুরে ভোটের প্রচার চলছে। খুলনায় মঞ্জুর সঙ্গে লড়াই হবে আওয়ামী লীগের খালেকের। আর গাজীপুরে লড়াই হবে বিএনপির হাসান উদ্দিন সরকারের সঙ্গে আওয়ামী লীগের জাহাঙ্গীর আলমের। গাজীপুরেও ভোটের প্রচার শুরু হওয়ার তিন দিন পর মহানগর জামায়াতে ইসলামীর আমির এস এম সানাউল্লাহসহ ৪৫ নেতা-কর্মীকে ‘নাশকতার পরিকল্পনার’ সময় আটক করার কথা জানিয়েছে পুলিশ। এই গ্রেপ্তারকেও নির্বাচনী প্রচারে পুলিশ তথা সরকারের হস্তক্ষেপ হিসেবে দেখছে বিএনপি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat