- প্রকাশিত : ২০১৮-০৪-২১
- ৭৩৬ বার পঠিত
-
নিজস্ব প্রতিবেদক
আন্তর্জাতিক ডেস্ক:- রাখাইনে নিধনের কবল থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের যথাযথ মর্যাদা ও নিরাপত্তার সঙ্গে স্থায়ী প্রত্যাবাসনের উদ্যোগ মিয়ানমারকেই নিতে হবে। আর নিরপেক্ষ তদন্তের মাধ্যমে সেখানে সংহিসতা বন্ধ ও স্বাভাবিক অবস্থা ফিরিয়ে আনতে হবে। একই সঙ্গে রাখাইনে মানবাধিকার লঙ্ঘনে দোষীদের জবাবদিহির আওতায় এনে শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।
শুক্রবার কমনওয়েলথের ২৫তম শীর্ষ সম্মেলনের শেষ দিনে যৌথ ইশতেহারে এ আহ্বান জানানো হয়। এদিন উচ্চ পর্যায়ের গ্রুপের সম্প্রসারণ, অর্থায়নসহ আন্তর্জাতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে আলোচনা হয়।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী থেরেসা মের সভাপতিত্বে অধিবেশনের প্রথম দিনে কমনওয়েলথের পরবর্তী প্রধান হিসেবে ব্রিটেনের প্রিন্স চার্লসের নাম ঘোষণা করা হয়। এ বিষয়ে ঐকমত্যে পৌঁছান জোটের ৫৩টি সদস্য দেশের সরকারপ্রধান।
এসময় রোহিঙ্গা ইস্যুতে বাংলাদেশের ভূমিকার প্রশংসা করে জোটের দেশগুলো রাখাইনে মানবাধিকার লঙ্ঘনে দোষীদের জবাবদিহির আওতায় আনার তাগিদ দিয়েছে। এছাড়া যৌথ ইশতেহারে রোহিঙ্গা সংকটের কারণ চিহ্নিত করে সংকট নিরসনে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়াসহ রাখাইনে স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে কফি আনান কমিশনের সুপারিশ দ্রুত বাস্তবায়নের পরামর্শও দেয়া হয় কমনওয়েলথের শীর্ষ সম্মেলনের ইশতেহারে।
নিউজটি শেয়ার করুন
এ জাতীয় আরো খবর..