×
ব্রেকিং নিউজ :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হবিগঞ্জে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ওএমএস-এর আওতায় ৪৫ পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি হচ্ছে ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগ
  • প্রকাশিত : ২০২১-০২-২২
  • ৬৪৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

এটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন বলেছেন, শিশু রাকিবকে হত্যার দায়ে আসামিদের যাবজ্জীবন কারাদন্ড আপিল বিভাগেও বহাল রাখার রায় অপরাধীদের জন্য একটি বার্তা।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে তিন সদস্যের আপিল বিভাগ বেঞ্চ আসামিদের আপিল খারিজ করে আজ এ রায় দেয়। রায়ের প্রতিক্রিয়ায় এটর্নি জেনারেল এ কথা বলেন। তিনি বলেন, শিশু নির্যাতন ও হত্যার সঙ্গে যারা জড়িত তারা নরপিশাচ। যাদের কারণে এ ধরণের জগণ্যতম ঘৃণ্য হত্যাকান্ডের ঘটনা ঘটে আজকের রায় তাদের জন্যে একটি বার্তা। যারা এ ধরণের অপরাধ করবে তাদের জন্য শাস্তি অনিবার্য। এটর্নি জেনারেল আরও বলেন, এ রায়ের মাধ্যমে দু’টো বিষয় প্রতিষ্ঠিত হলো একটা হচ্ছে অপরাধের শাস্তি দেয়া, অপরটি বার্তা পৌঁছে দেয়া।
খুলনার শিশু রাকিব হত্যা মামলার আসামি ওমর শরীফ ও মিন্টুকে হাইকোর্টের দেয়া যাবজ্জীবন কারাদন্ড বহাল রেখে আজ রায় দিয়েছে সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ।
২০১৫ সালের ৩ আগস্ট খুলনার টুটুপাড়া কবরখানা মোড়ে শরীফ মোটরস নামের এক গ্যারেজে চাকায় হাওয়া দেয়ার কমপ্রেশার মেশিনের মাধ্যমে মলদ্বারে হাওয়া ঢুকিয়ে হত্যা করা হয় শিশু রাকিবকে। ঘটানার পরদিন রাকিবের বাবা মো. নুরুল আলম বাদী হয়ে শরীফ, মিন্টু ও শরীফের মা বিউটি বেগমের বিরুদ্ধে সদর থানায় হত্যা মামলা করেন।
ওই ঘটনার মামলা হওয়ার ৯৬ দিন পর বিচার প্রক্রিয়া শেষে একই বছরের ৮ নভেম্বর রায় দেয় খুলনার আদালত। ওই রায়ে এই মামলার আসামি শরীফ মোটরসের মালিক ওমর শরীফ ও তার সহযোগী মিন্টুকে মৃত্যুদন্ড দেয়া হয়। এরপর রায়সহ মামলার নথি ওই বছরের ১০ নভেম্বর হাইকোর্টে আসে এবং ডেথ রেফারেন্স হিসেবে নথিভুক্ত হয়। সেই সঙ্গে দন্ডাদেশের বিরুদ্ধে আসামিরা আপিল করে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat