×
ব্রেকিং নিউজ :
সবুজ রূপান্তর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি সুইডেনের সিটি কর্পোরেশন-জেলা উপজেলা ও পৌরসভায় বসানো হচ্ছে ‘ফুল টাইম’ প্রশাসক : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা দেশের ৮ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে সরকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঙ্গনে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার ৬ষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের তারিখ পুনঃনির্ধারণের প্রচেষ্টা চলছে : মহাসচিব ন্যাশনাল মেরিটাইম পোর্ট স্ট্যাটেজি প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার : নৌপরিবহন উপদেষ্টা পুলিশের সাবেক ডিসি জসিম উদ্দিন গ্রেফতার, হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ ট্রাম্প সমর্থকদের ‘আবর্জনা’ বলায় সমালোচনার মুখোমুখি বাইডেন সুপার টাইফুন কং-রে-র সাথে লড়ছে তাইওয়ান
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৯-২২
  • ৩৯৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

যুক্তরাজ্য সরকার আট বছরে বাংলাদেশে ১ হাজার ৩০০টি শিক্ষাকেন্দ্রের মাধ্যমে ২ লাখ ১০ হাজারেরও বেশি বালিকাসহ ৩ লাখ ৬০ হাজার প্রান্তিক শিশুকে শিক্ষা প্রদানের জন্য ৩৮.৫ মিলিয়ন পাউন্ড দেয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।
ইউনিসেফ-এর মাধ্যমে ‘এডুকেট দ্য মোস্ট ডিসঅ্যাডভান্টেজড চিলড্রেন (ইএমডিসি)’ প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করা হবে। ঢাকাস্থ ব্রিটিশ হাইকমিশন এ প্রকল্পে অর্থায়ন করবে। প্রকল্পটি ২০২৮ সালের মধ্যে শেষ হবে। 
বুধবার ইএমডিসি প্রকল্পের আওতায় নরসিংদীতে দুটি শিক্ষাকেন্দ্র উদ্বোধনকালে বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন বলেছেন, ‘শিক্ষা একটি মৌলিক মানবাধিকার এবং একটি দেশের উন্নয়নের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।’ 
আজ এখানে ব্রিটিশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে একথা বলা হয়। 
হাইকমিশনার বলেন যে, তার সরকার স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশুদের শিখন ঘাটতি দূর করতে এবং কোভিড-১৯ মহামারীর পরে পুনরায় শিক্ষা কার্যক্রম ঠিক রাখার জন্য এই নমনীয় শিক্ষার সুযোগ প্রদান করতে পেরে সন্তুষ্ট।
তিনি আরও বলেন, প্রকল্পের অধীনে কোর্স শেষে এসব শিশুকে শিক্ষা চালিয়ে যাওয়ার জন্য মূলধারার সরকারি স্কুলে একীভূত করা হবে।
শিক্ষা কেন্দ্রগুলি পরিদর্শনকালে বাংলাদেশে ইউনিসেফের প্রতিনিধি শেলডন ইয়েট বলেছেন, ‘যুক্তরাজ্য সরকারের এই অংশীদারিত্ব শিশুদের মানসম্মত শিক্ষা প্রদানে ইউনিসেফের প্রয়াস জোরদার করবে যাতে তারা পিছিয়ে না পড়ে। ’
ইএমডিসি-এর উদ্দেশ্য হল সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের, বিশেষ করে বালিকাদের শিক্ষার সুযোগ বৃদ্ধি করা এবং তাদের মৌলিক শিক্ষা উন্নত করা।
এই প্রকল্পটি শহুরে বস্তি, উপকূলীয় ও পার্বত্য এলাকা এবং চরাঞ্চলের মতো দুর্গম এলাকায় বসবাসকারী স্কুল থেকে ঝরে পড়া শিশুদের শিক্ষা লাভের চ্যালেঞ্জগুলি কাটিয়ে উঠতে সরাসরি সাহায্য করছে। 
এই উদ্যোগ কোভিড-১৯ মহামারীর কারণে বাদ পড়া বা ঝরে পড়ার ঝুঁকিতে থাকা শিশুদের প্রয়োজনীয় শিক্ষা প্রদান করছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat