×
ব্রেকিং নিউজ :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হবিগঞ্জে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ওএমএস-এর আওতায় ৪৫ পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি হচ্ছে ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগ
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৪-২২
  • ৫৬৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 খাদ্যে ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক।
তিনি বলেন, বর্তমানে প্রায় সব ধরণের ফল-মূলেই বিষাক্ত কেমিক্যাল মিশানো হচ্ছে যা স্বাস্থ্যের জন্য ভীষণ ক্ষতিকর। খাদ্যে ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নিতে না পারলে কেমিক্যালযুক্ত খাবার গ্রহণের ফলে নিকট ভবিষ্যতে দেশের বহু মানুষ নানারকম জটিল রোগব্যাধিতে আক্রান্ত হবেন। একারণে খাদ্যে ভেজালকারীদের বিরুদ্ধে এখনই কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আজ বৃহষ্পতিবার সকালে অনলাইন জুম অ্যাপের মাধ্যমে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ-২০২১ উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।
এবারের পুষ্টি সপ্তাহ আগামী ২৩ এপ্রিল থেকে ২৯ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। এ সময়ের মধ্যে দেশের বিভিন্ন কেন্দ্রে ৭ দিন ব্যাপী ৭ ধরনের স্বাস্থ্য সেবা দেয়া হবে। এ বছর জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহের প্রতিপাদ্য রাখা হয়েছে- ‘খাদ্যের কথা ভাবলে, পুষ্টির কথা ভাবুন’।
জাহিদ মালেক বলেন, ‘বর্তমান বিশ্বে প্রায় ১০০ কোটি মানুষ পুষ্টিকর খাবার পায়না। আমাদের দেশেও কিছু মানুষ নানা কারণে পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করতে পারে না। এর মধ্যে দেশে পুষ্টিকর খাদ্যে ভেজাল বা কেমিক্যাল মিশানোর ফলে অনেক মানুষ সাধ্য থাকলেও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করেনা।’
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘করোনার দ্বিতীয় ঢেউ দেশের মানুষকে নানা সংকটে ফেলেছে। অতিমাত্রায় বৃদ্ধির ফলে দেশে জরুরি লকডাউন চলছে। লকডাউন সংক্রান্ত সরকারের সকল নির্দেশনা সবাইকে যথাযথভাবে অনুসরণ করতে হবে।’
তিনি বলেন, একই সাথে দেশে কেন ও কিভাবে করোনায় দ্বিতীয় ঢেউ এলো এবং এভাবে বৃদ্ধি পেলো সেটিও ভাবতে হবে। এখন দেশের সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে এবং ভবিষ্যতে যাতে আবার করোনার তৃতীয় ঢেউ চলে আসতে না পারে সেদিকেও এখন থেকে সতর্ক থাকতে হবে।
সভায় উপস্থিত স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এ বি এম খুরশীদ আলম বলেন, এবারের পুষ্টি সপ্তাহের লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য বজায় রাখতে হবে এবং ২০৪০ সালের মধ্যে সবার জন্য পুষ্টি নিশ্চিত করতে হবে।
স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব লোকমান হোসেন মিয়ার সভাপতিত্বে সভায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন বিএমএ সভাপতি ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, স্বাচিপ মহাসচিব অধ্যাপক ডা. এম আবদুল আজিজসহ অন্যান্য স্বাস্থ্য সেবা খাতের চিকিৎসক নেতৃবৃন্দ। সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন জাতীয় পুষ্টি সেবার লাইন ডাইরেক্টর ডা. এসএম মোস্তাফিজুর রহমান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat