×
ব্রেকিং নিউজ :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হবিগঞ্জে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ওএমএস-এর আওতায় ৪৫ পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি হচ্ছে ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগ
  • প্রকাশিত : ২০২০-১২-২১
  • ৬৭৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

নাটোর জেলায় আজ পালিত হলো নাটোর মুক্ত দিবস। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর চুড়ান্ত বিজয়ের পাঁচদিন পর ২১ ডিসেম্বর নাটোরে আত্মসমর্পণ করে হানাদার পাকিস্তানী বাহিনী।
এ উপলক্ষে আজ সোমবার বেলা ১২টার দিকে বণার্ঢ্য শোভাযাত্রায় শহর প্রদক্ষিণ শেষে স্বাধীনতা চত্বরে সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। স্মৃতি সৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয় মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের প্রতি।
জেলা মুক্তিযোদ্ধা ইউনিট কমান্ড এবং মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ড জেলা শাখা আয়োজিত এ আনন্দ শোভাযাত্রা উত্তর সমাবেশে বক্তব্য রাখেন সংরক্ষিত মহিলা আসনের (নাটোর ও নওগাঁ) সংসদ সদস্য রতœা আহমেদ, নাটোর পৌরসভার মেয়র ও মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের আহ্বায়ক উমা চৌধুরী, জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ মর্ত্তোজা আলী বাবলু, মুক্তিযোদ্ধা মকছেদ আলী, মুক্তিযোদ্ধা সংসদ সন্তান কমান্ডের সদস্য সচিব সৈয়দ মোস্তাক আলী মুকুল প্রমুখ।
স্থানীয় বীর মুক্তিযোদ্ধারা জানান, ১৯৭১ সালের ২১ ডিসেম্বর নাটোরে তৎকালীন গভর্ণর হাউস তথা বর্তমান উত্তরা গণভবনে ১৪১ জন অফিসার, ১১৮জন জেসিও, পাঁচহাজার ৪৫০জন সিপাহী এবং একহাজার ৮৫৬ জন প্যারামিলিশিয়া নিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল নওয়াব আহমেদ আশরাফ আত্মসমর্পণ করেন। আত্মসমর্পণ দলিলে বাংলাদেশের পক্ষে স্বাক্ষর করেন মিত্র বাহিনীর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রঘুবীর সিং পান্নু। এ সময় অন্যান্যে মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মিত্র বাহিনীর অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট জেনারেল লসমন সিং এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর অধিনায়ক মেজর জেনারেল নজর শাহ্। জমা হয় দশহাজার ৭৭৩টি অস্ত্রসহ ট্যাংক, মর্টার এবং অসংখ্য সাঁজোয়া যান।
সেদিন পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর আত্মসমর্পণের খবরে বিজয়ের আনন্দ ছড়িয়ে পরে চারিদিকে। শহরে চলে বিজয় মিছিল আর মুক্ত আকাশে গান ফায়ার। ‘জয়বাংলা’ শ্লোগানে মুখরিত হয় সারা শহর।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat