×
ব্রেকিং নিউজ :
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০১-২৬
  • ৫৩৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
সার্চ কমিটি : রাষ্ট্রপতিকে কাদেরের ধন্যবাদ
নিজস্ব প্রতিনিধি:  আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মহাকবি মধুসূদন পদক ২০১৭ ভূষিত বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক সেয়দ মঞ্জুরুল ইসলামকে সার্চ কমিটির সদস্য করায় রাষ্ট্রপতিকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেছেন, তার মতো একজন অরাজনৈতিক ও যোগ্য ব্যক্তিকে সার্চ কমিটির ছয়জনের একজন করেছেন মহামান্য রাষ্ট্রপতি, এটি অবশ্যই ধন্যবাদ পাওয়ার বিষয়। ওবায়দুল কাদের আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে যশোরের কেশবপুর উপজেলার সাগরদাঁড়ীতে মহাকবি মাইকেল মধুসূদন দত্তের ১৯৩তম জন্মবার্ষিকীতে আয়োজিত মধুমেলার ষষ্ঠ ও সমাপনী দিনে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন। তিনি উপস্থিতিদের উদ্দেশে বলেন, ‘অধ্যাপক সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলামের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নেই, তিনি কখনোই আওয়ামী লীগ করেননি। তেমন একজন গুণী মানুষের সার্চ কমিটিতে উপস্থিতির বিষয়টি যারা প্রশ্নবিদ্ধ করছেন, তাদের ব্যাপারটা আমাদের ভাবতে হবে। অতীতে ক্ষমতায় থাকাকালে তারা সাংবিধানিক নানা পদে দলীয় লোক বসিয়েছিলেন বলে এখন সার্চ কমিটির সদস্যদের নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।’ সমাপনী দিনে মন্ত্রী মহাকবি মধুসূদন পদক ২০১৭ প্রাপ্ত দেশের অন্যতম প্রধান কবি নির্মলেন্দু গুণের হাতে এবং আরেক পদকপ্রাপ্ত বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ঢাকা বিশ্বদ্যিালয়ের ইংরেজির অধ্যাপক সৈয়দ মঞ্জুরুল ইসলামের পদক ও সম্মাননাটি অপর কবি মারুফুল ইসলামের হাতে তুলে দেন। মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের মধুমেলার সাজসজ্জা বিষয়ে আয়োজকদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি আগেও মধুমেলায় এসেছি। কিন্তু সাজসজ্জায় আওয়ামী লীগের নেতা, মন্ত্রীদের ছবি ও দলীয় শ্লোগানের প্রকট উপস্থিতি লক্ষ্য করিনি। এখানে থাকবে মধুমেলার বিষয়, মহাকবি মধুসূদনের ছবি।’ তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ‘সাজসজ্জা আর শ্লোগান শুনে মনে হচ্ছে- এটি আওয়ামী লীগের সমাবেশ; মহাকবির বিষয়টি এখানে ক্ষীণ হয়ে গেছে।’ আগামীতে যেন এ ধরনের ঘটনা না ঘটে সে বিষয়ে আয়োজকদের নজর রাখতে বলেন মন্ত্রী। তিনি বলেন, এখানে মধুকবির বিষয়ে আলোচনা করলে কেউ হাততালি দেয় না; কিন্তু রাস্তাঘাট ও বিভিন্ন দাবির কথা বললে হাততালি দেওয়া হয়। এটি ঠিক নয়।’ তিনি বলেন, ‘দেশের রাস্তাঘাটের সব তথ্য আমার কাছে আছে; সংস্কার করার মতো রাস্তা থাকলে তা সংস্কার করা হবে। তার জন্যে মধুমেলায় দাবি জানানোর কোনো মানে নেই।’ যশোরের জেলা প্রশাসক ড. হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যদের মধ্যে বক্তৃতা করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী বীরেন শিকদার, জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ইসমাত আরা সাদেক জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শহীদুল ইসলাম মিলন প্রমুখ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat