×
ব্রেকিং নিউজ :
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব
  • প্রকাশিত : ২০২২-১২-২০
  • ৩৯৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের ঘনিষ্ট বন্ধু রাষ্ট এবং বৃহৎ ব্যবসায়ীক অংশীদার। ভারতের বাজারে বাংলাদেশের পণ্যের বিপুল চাহিদা রয়েছে। বানিজ্য সহজ করলে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি অনেক বাড়বে এবং উভয় দেশের বাণিজ্য ব্যবধান কমে আসবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন। 
মঙ্গলবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার প্রনয় ভার্মার সাথে এক বৈঠকে তিনি এসব কথা বলেন।
বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ এখন আন্তর্জাতিক মানের পণ্য তুলনামূলক কম দামে সরবরাহ করতে সক্ষম। এজন্য স্থল বন্দর গুলোর সক্ষমতা বৃদ্ধি করার প্রয়োজন। বাণিজ্য বৃদ্ধির ক্ষেত্রে বিদ্যমান জটিলতা দুর করার উপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি আরও বলেন, বর্ডার হাটগুলো উভয় দেশের মানুষের মধ্যে বেশ আগ্রহ সৃষ্টি করেছে। ভারতের সেভেন সিস্টার রাজ্যের মানুষ উপকৃত হয়েছে। ভিসা ইস্যু সহজ হলে মানুষের যাতায়াত বাড়বে এবং তারা উপকৃত হবে বলে তিনি মন্তব্য করেন।
ভারতের নবনিযুক্ত হাইকমিশনার প্রনয় ভার্মা বলেন, বাংলাদেশের সাথে ভারতের ব্যবসা বাণিজ্য ও সহযোগিতা অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে। যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতি হয়েছে। আকাশ পথের পাশাপাশি সড়ক ও নৌপথে যোগাযোগ উন্নত হয়েছে। এর ফলে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য বাণিজ্য সহজ হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন। 
তিনি বলেন, রেলপথে কনটেইনারের মাধ্যমে পণ্য পরিবহনের কারনে উভয় দেশ উপকৃত হয়েছে। সড়ক পথের পাশাপাশি ট্রেন যোগাযোগ স্থাপনের ফলে উভয় দেশের মানুষ উপকৃত হয়েছে। পেট্রোলিয়ামজাত পণ্য পরিবহনের জন্য পাইপ লাইন নির্মাণ কাজ শেষ হয়েছে। আশা করা যায় আগামী ফেব্রুয়ারি থেকে এ পাইপ লাইন ব্যবহার করা সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
হাইকমিশনার আরও বলেন, ভরতের মধ্যদিয়ে নেপাল ও ভূটান থেকে বিদ্যুৎ আমদানি করলে বাংলাদেশ উপকৃত হবে। আশা করা যায় আগামী দিনগুলোতে উভয় দেশের ব্যবসা বাণিজ্য এবং সহযোগিতা আরও বৃদ্ধি পাবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat