×
ব্রেকিং নিউজ :
সাফ শিরোপা জয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০১৭-০৩-২২
  • ৪৪৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
মুফতি হান্নানের ফাঁসি স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ
নিউজ ডেস্ক:- যুদ্ধাপরাধীদের এবার ২০০৪ সালে ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরীর ওপর গ্রেনেড হামলার মূল হোতা মুফতি হান্নানের ফাঁসি স্থগিত করার আহ্বান জানিয়েছে হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ)। ব্রিটিশ হাইকমিশনারের উপর হামলার অভিযোগে মুফতি হান্নানসহ দুই জঙ্গি মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের অপেক্ষা করছে। মঙ্গলবার এইচআরডব্লিউর বিবৃতিতে বলা হয়, অপরাধীদের শাস্তি দেয়ার প্রয়োজন আছে তবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করে বাংলাদেশ ভুল দিকে যাচ্ছে। নিউইয়র্ক ভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থাটির এশিয়া ডিরেক্টর ব্র্যাড অ্যাডামসের বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশের উচিত তাৎক্ষণিকভাবে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের উপর স্থগিতাদেশ দেয়া কারণ এই শাস্তি নিষ্ঠুর ও অপরিবর্তনীয়। তাই অপরাধের ধরণ যেমনই হোক এই শাস্তি প্রয়োগ করা উচিত নয়।২০০৪ সালের ২১ মে সিলেটে হজরত শাহজালাল (র) এর মাজারে গেলে গ্রেনেড হামলার শিকার হন ব্রিটিশ হাইকমিশনার আনোয়ার চৌধুরী। হামলায় পুলিশের দুই কর্মকর্তাসহ তিনজন নিহত হন, আহত হন আনোয়ার চৌধুরী, সিলেটের জেলা প্রশাসকসহ অর্ধশতাধিক মানুষ।ওই মামলায় ২০০৮ সালের ২৩ ডিসেম্বর বিচারিক আদালত ৫ আসামির মধ্যে মুফতি হান্নান, বিপুল ও রিপনকে মৃত্যুদণ্ড এবং মহিবুল্লাহ ও আবু জান্দালকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়। হাইকোর্ট এবং আপিল বিভাগেও তাদের মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকে। তারা রায়ের বিরুদ্ধে রিভিউ আবেদন করলে সেটাও খারিজ হয়ে যায়।এইচআরডব্লিউ দাবি করে, অভিযুক্ত তিনজনের বিরুদ্ধে যে প্রমাণ হাজির করা হয়েছে তা মূলত আসামীর স্বীকারোক্তি। কিন্তু অভিযুক্তরা দাবি করেছে পুলিশি নির্যাতনের মাধ্যমে জোর করে তাদের আদালতের সামনে স্বীকারোক্তি দিতে বাধ্য করা হয়। এর আগে যুদ্ধাপরাধীদের মৃত্যুদণ্ড দেয়ার সময়ও এর বিরোধিতা করেছিল এইচআরডব্লিউ।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat