×
ব্রেকিং নিউজ :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হবিগঞ্জে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ওএমএস-এর আওতায় ৪৫ পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি হচ্ছে ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগ
  • প্রকাশিত : ২০২৪-১০-১২
  • ২৩৪৩৩২৬৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
শিক্ষার্থীদের  বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন চলাকালে আহত ইমরান হোসেনের চিকিৎসার খোঁজ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্র দল। আজ শনিবার জাতীয়তাবাদী ছাত্র দলের  সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছিরের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল রাজধানীর শেরেবাংলানগরস্থ জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন পরিবার-পরিজনহীন ইমরানকে দেখতে যান এবং তার চিকিৎসার খোঁজ-খবর নেন। 

এ সময় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক আহত ইমরানের পাশে থাকার ঘোষণা দিয়ে বলেন, ‘বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান দেশনায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে আমরা তাকে দেখতে গিয়েছি। তার চিকিৎসার যাবতীয় দায়িত্ব এখন থেকে বিএনপি পরিবারের। ছাত্রদলই তার পরিবার হিসেবে পাশে থাকবে। ইমরান এখন থেকে পরিবারহীন নয়।’ এ সময় তারেক রহমানের পক্ষ থেকে তাকে আর্থিক সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি পরবর্তী পুর্নবাসনে যাবতীয় খরচ বহনের ঘোষণা করা হয়।

প্রতিনিধি দলে ছিলেন সংগঠনটির সহ-সভাপতি ডা. আউয়াল, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ডা. আকাশ, সহ-সাধারণ সম্পাদক ডা. নিবিড়, মো. রাহাত হোসেন, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি ডা. সৈকত ও সাধারণ সম্পাদক ডা. ইমরান। 

কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক নাছির উদ্দীন নাছির আহত ইমরানকে বলেন, ‘অন্তর্বর্তী সরকার অতি দ্রুত আহতদের চিকিৎসা সেবা দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবে দলের পক্ষ থেকে আমরা আপনার চিকিৎসা ও পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে দেব। আমাদের মানবিক নেতা তারেক রহমানের নির্দেশনায় আপনার পাশে আজীবন থাকবে ছাত্রদল।’

এর আগে ইমরান একটি সংবাদ মাধ্যমকে বলেন, ‘আমাকে এখন পর্যন্ত কেউ দেখতে আসেনি, কারণ আমার পরিবার বলতে কিছু নেই। নিজের জমানো প্রায় ৫০ হাজার টাকা ছিল, সেটাও খরচ হয়ে গেছে চিকিৎসার পেছনে। বাকি খরচ কিভাবে চলবে সে বিষয়ে কিছু বলতে পারছি না। হাসপাতালে পরিদর্শনে আসা বিভিন্নজন কিছু টাকা দিয়েছেন, সেটাই এখন একমাত্র ভরসা। এর বাইরে আর কোনো পথ নেই। হাসপাতালের বেডে শুয়ে থাকায় আমার কোনো উপার্জনেরও এখন সুযোগ নেই।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat