×
ব্রেকিং নিউজ :
বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব এবার হজ প্যাকেজের মূল্য ৪ লাখ ৭৮ হাজার টাকা এইচপিভি টিকা নিয়ে গুজব না ছড়ানোর আহবান তৈরী পোশাক শিল্পে কর্মপরিবেশ ফিরিয়ে এনেছে সরকার : আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া খালেদা জিয়ার ১১ মামলা হাইকোর্টে বাতিল ইউএনএইচআর অফিস খোলার বিষয়ে সরকার এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি : তৌহিদ সবুজ রূপান্তর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি সুইডেনের সিটি কর্পোরেশন-জেলা উপজেলা ও পৌরসভায় বসানো হচ্ছে ‘ফুল টাইম’ প্রশাসক : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা দেশের ৮ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে সরকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঙ্গনে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০১-১০
  • ৩৯১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

সরকারের পদক্ষেপে অবৈধ অর্থপাচার আগামীতে অনেকাংশে কমে আসবে বলে আশাপ্রকাশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তাফা কামাল।
জাতীয় সংসদে আজ জাতীয় পার্টির সদস্য মসিউর রহমান রাঙ্গার টেবিলে উপস্থাপিত প্রশ্নের জবাবে অর্থমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ থেকে অর্থ পাচারের কিছু সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারের আইনগত কার্যক্রম চলমান রয়েছে। এক্ষেত্রে বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) পাচারকারী বা পাচারকৃত অর্থের বিষয়ে বিদেশি আর্থিক গোয়েন্দা সংস্থা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে দুর্নীতি দমন কমিশন, সিআইডি, জাতীয় রাজস্ব বোর্ডসহ বিভিন্ন তদন্তকারী সংস্থাকে সরবরাহ করে আসছে।
তিনি বলেন, বিদেশে (সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া, হংকং, অস্ট্রেলিয়া, যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ইত্যাদি) ফ্ল্যাট বা বাড়ি কেনা অথবা অন্যকোনো পদ্ধতিতে অর্থপাচার বিষয়ক বেশকিছু মামলা বর্তমানে দুদকে তদন্তাধীন। এছাড়া সিআইডির দায়ের করা পাচার সংশ্লিষ্ট বেশকিছু মামলা চলমান রয়েছে। অন্যদিকে বিদেশে পাচার সম্পদ বাংলাদেশে ফেরত আনার লক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেলের নেতৃত্বে আন্তঃসংস্থা টাস্কফোর্স পাচারকৃত অর্থ উদ্ধারে কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়া বিভিন্ন দেশের সঙ্গে পারস্পরিক আইনগত সহযোগিতা নিশ্চিত করার লক্ষে অপরাধ সম্পর্কিত বিষয়ে পারস্পরিক সহায়তা প্রদানকল্পে কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ হিসেবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে নির্ধারণ করা হয়েছে।
আ হ ম মুস্তাফা কামাল বলেন, পাচার হওয়া অর্থ উদ্ধার অত্যন্ত জটিল প্রক্রিয়া। বিভিন্ন পদ্ধতি ও আইনি জটিলতার কারণে অর্থ উদ্ধারে দীর্ঘ সময় অতিবাহিত হয়।  
তিনি বলেন, বিভিন্ন উন্নয়ন সংস্থা, গবেষণা সংস্থা বিভিন্ন ধরনের মেথোডলজি ব্যবহার করে পাচার অর্থের পরিমাণ সম্পর্কে প্রাক্কলন করে, যার যথার্থতা ওইসব প্রতিষ্ঠানও দাবি করে না। এসব সংস্থার প্রতিবেদনে বাংলাদেশ থেকে কী পরিমাণ অর্থ পাচার হয় সে বিষয়ে পরস্পর বিরোধী তথ্য পরিলক্ষিত হয়। বস্তুত অর্থপাচারের পরিমাণ নির্ধারণ অত্যন্ত দুরূহ বিষয়। তবে দেশ থেকে অর্থপাচারের মাত্রা বা পরিমাণ যাই হোক না কেন, পাচারের সম্ভাব্য উৎসগুলো বন্ধ করার পাশাপাশি অর্থপাচার রোধ এবং পাচার অর্থ বাংলাদেশে ফেরত আনার বিষয়ে সরকার বদ্ধপরিকর। এ লক্ষে সরকারের সব সংস্থা একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat