×
ব্রেকিং নিউজ :
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব
  • প্রকাশিত : ২০২২-১১-২০
  • ২৮৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি বলেছেন, ভারত বাংলাদেশের ঘনিষ্ঠ বন্ধু রাষ্ট্র এবং বাণিজ্যিক ও উন্নয়ন অংশীদার। ভারতের আসামসহ সেভেন সিস্টারখ্যাত রাজ্যগুলোর সাথে বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর অনেক সুযোগ রয়েছে। বিপুল পরিমাণ বাংলাদেশী পণ্যের চাহিদাও আছে সেখানে। এই অঞ্চলের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়াতে আগ্রহী আমরা।
রোববার রাজধানীর মিন্টু রোডে বাণিজ্যমন্ত্রীর সরকারি বাসভবনে ভারতের আসাম রাজ্যের বিধান সভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দৈমারির নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় তিনি এসব কথা বলেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের রপ্তানি আয়ের ৮৩ ভাগ আসে তৈরি পোশাক থেকে। এই শিল্পের অনেক কাঁচামাল ও যন্ত্রপাতি ভারত থেকে আমদানি হয়ে থাকে।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের দক্ষ প্রশিক্ষক নিয়ে আসাম সেখানকার তৈরি পোশাকখাতের কর্মীদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারে।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশের তৈরি পোশাক, সিরামিক, জামদানিসহ বিভিন্ন ঐতিহ্যবাহী পণ্য ভারতে জনপ্রিয়। প্রাণ কোম্পানীর পণ্য ভারতের বিভিন্ন অঞ্চলে বেশ জনপ্রিয়। ভারতের আসামসহ সেভেন সিস্টারখ্যাত সীমান্তবর্তী রাজ্যগুলোতে পণ্য রপ্তানি আরও বৃদ্ধি পাবে বলে আশা করছি।
সফররত ভারতের আসাম রাজ্যের বিধান সভার স্পিকার বিশ্বজিৎ দৈমারি বলেন, বাংলাদেশের অনেক উন্নয়ন হয়েছে, বড় বড় প্রকল্পের কাজ চলছে। বাংলাদেশের সাথে আসামের বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক আরও বৃদ্ধির সুযোগ আছে। এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে উভয় দেশ উপকৃত হতে পারে। মহান মুক্তিযুদ্ধে ভারত যেভাবে বাংলাদেশের পাশে ছিল, আগামীতে সেভাবে থাকবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
তিনি আরও বলেন, বাংলাদেশকে ভারত সরকার সবক্ষেত্রে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আসামের সাথে বাংলাদেশের স্থলবন্দর দিয়ে আমদানি-রপ্তানি আরও বাড়ানো যেতে পারে। পানিপথেও আমদানি-রপ্তানি শুরু হয়েছে।
বিশ্বজিৎ দৈমারি বলেন, ভারত বাংলাদেশের সাথে ব্যবসা-বাণিজ্য আরও বৃদ্ধি করতে আগ্রহী। তৈরি পোশাক কারখানা ও দক্ষ জনবল তৈরিতে আসাম রাজ্য বাংলাদেশের সহযোগিতা আশা করছে। আগামীতে আসামের সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক সম্পর্ক আরও বৃদ্ধি পাবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
প্রসঙ্গত, স্পিকার বিশ্বজিৎ দৈমারির নেতৃত্বে আসাম রাজ্য বিধানসভার ৩৩ জন বিধায়কসহ ৬২ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল ৫দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে বাংলাদেশে এসেছেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat