×
ব্রেকিং নিউজ :
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-৩০
  • ৩৬৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

জব্দ করা মালামাল থানা ও আদালত প্রাঙ্গণে কীভাবে রাখা হয়েছে বা কীভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে তার বিস্তারিত প্রতিবেদন তলব করেছে হাইকোর্ট বিভাগ। 
বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ আজ এ আদেশ দেন।
আগামী ৬ মাসের মধ্যে এ বিষয়ে পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন দিতে পুলিশের মহাপরিদর্শককে (আইজিপি) নির্দেশ দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে জব্দ করা মালামাল যথাযথ সংরক্ষণ না করা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না; তা জানতে চেয়ে রুলও জারি করা হয়েছে। আইন সচিব, স্বরাষ্ট্র সচিব, পুলিশের আইজিসহ সংশ্লিষ্টদের রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিটের পক্ষের আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বাসসকে আদেশের বিষয়টি জানান। চার সপ্তাহের মধ্যে রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল অরবিন্দ কুমার রায়।
এরআগে গত ২৮ আগস্ট থানা বা আদালতে জব্দ করা মালামালের জন্য নির্ধারিত স্থান মালখানার যথাযথ ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিটটি দায়ের করা হয়। রিটে মালখানার যথাযথ ব্যবস্থাপনায় কর্তৃপক্ষের নিষ্ক্রিয়তা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। একইসঙ্গে মালখানায় পড়ে থাকা এসব মালামালের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে। হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করে সুপ্রিমকোর্টের ৫ আইনজীবী। রিটকারী পাঁচ আইনজীবী হলেন- মোহাম্মদ নোয়াব আলী, মো. মুজাহেদুল ইসলাম, মোস্তাফিজুর রহমান, জি এম মুজাহিদুর রহমান ও ইমরুল কায়েস।
রিটের পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির বলেন, ‘ঢাকাসহ দেশের সব আদালত এবং থানা এলাকায় জব্দ করা মালামাল আমরা দেখি বছরের পর বছর পড়ে থাকে। এসব মালামাল নিয়ে এমন অব্যবস্থাপনা সারা দুনিয়ার আর কোথাও আমরা দেখিনি। বিষয়টি দেখে আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ পাঠিয়েছিলাম। কিন্তু নোটিশ পাওয়ার পরও তাদের কোনো জবাব আসেনি। যে কারণে বিষয়টি নিয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করেছি।’
তিনি বলেন, ‘জব্দ করা মালামাল এভাবে বছরের পর বছর পড়ে থাকায় পরে সেটা রাষ্ট্রেরও কাজে লাগে না, মালিকেরও কাজে লাগে না। আমরা দেখেছি, জব্দ করা মালামালের মধ্যে বাস, ট্রাক, মোটরসাইকেলসহ বিভিন্ন জিনিসপত্র আছে। পুরো বিষয়টি নিয়েই একটা ব্যবস্থাপনা চেয়ে রিট দায়ের করেছি।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat