×
ব্রেকিং নিউজ :
ইউএনএইচআর অফিস খোলার বিষয়ে সরকার এখনো সিদ্ধান্ত নেয়নি : তৌহিদ সবুজ রূপান্তর ও কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তায় সহায়তার প্রতিশ্রুতি সুইডেনের সিটি কর্পোরেশন-জেলা উপজেলা ও পৌরসভায় বসানো হচ্ছে ‘ফুল টাইম’ প্রশাসক : স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা দেশের ৮ জেলায় নতুন ডিসি নিয়োগ দিয়েছে সরকার আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের শিক্ষাঙ্গনে ফিরে যাওয়ার অনুরোধ শিক্ষা উপদেষ্টার ৬ষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনের তারিখ পুনঃনির্ধারণের প্রচেষ্টা চলছে : মহাসচিব ন্যাশনাল মেরিটাইম পোর্ট স্ট্যাটেজি প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে সরকার : নৌপরিবহন উপদেষ্টা পুলিশের সাবেক ডিসি জসিম উদ্দিন গ্রেফতার, হাজির করা হচ্ছে ট্রাইব্যুনালে প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ ট্রাম্প সমর্থকদের ‘আবর্জনা’ বলায় সমালোচনার মুখোমুখি বাইডেন
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-২০
  • ৪৮২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

পণ্য ও সেবাখাত মিলিয়ে চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরে দেশের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। এর মধ্যে পণ্যখাতের নতুন লক্ষ্যমাত্রা ৫৮ বিলিয়ন ডলার, যা সদ্যবিদায়ী ২০২১-২২ অর্থবছরে অর্জিত ৫২ দশমিক শূন্য ৮ বিলিয়ন ডলারের পণ্য রপ্তানি আয়ের চেয়ে ১১ দশমিক ৩৬ শতাংশ বেশি। সেবাখাতের নতুন লক্ষ্যমাত্রা ৯ বিলিয়ন ডলার নির্ধারণ করা হয়েছে, যা সদ্যবিদায়ী অর্থবছরে অর্জিত ৮ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় ১২ দশমিক ৫ শতাংশ বেশি।
বুধবার সচিবালয়ে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুনশি রপ্তানি আয়ের নতুন এই লক্ষ্যমাত্রা ঘোষণা করেন। 
করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় চলতি অর্থবছরে রপ্তানি আয়ের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জিত হবে বলে তিনি দৃঢ় আশাবাদ ব্যক্ত করেন। বাণিজ্যমন্ত্রী বলেন, সাম্প্রতিক অর্থ বছরে রপ্তানি খাতে অর্জিত প্রবৃদ্ধির গতিধারা, কোভিড-১৯ ও ইউক্রেন সংকটের ফলে বিশ্ব বাণিজ্যে দৃশ্যমান অভিঘাত এবং বিভিন্ন দেশের সাথে দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য সম্পর্ক সবকিছু বিবেচনায় রেখে নতুন এই এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। 
তিনি বলেন, করোনা মহামারীর মধ্যে আগের অর্থবছরে ৫২ বিলিয়ন ডলারের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হলেও প্রকৃত রপ্তানি ৬০ বিলিয়নের বেশি হয়েছে, যা এ বছরে নতুন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের ক্ষেত্রে আমাদের সাহস জোগাচ্ছে।
গত অর্থবছরে পণ্য ও সেবা খাত মিলে ৫১ বিলিয়ন ডলার লক্ষ্যমাত্রার বিপরীতে আয় হয় মোট ৬০ দশমিক ০৮ বিলিয়ন ডলার, যা ছিল লক্ষ্যমাত্রার তুলনায় ১৭ দশমিক ৮০ শতাংশ বেশি।
বাংলাদেশের রপ্তানির ইতিহাসে সেটাই সর্বোচ্চ আয়, বছরজুড়ে প্রবৃদ্ধির ওই অংকও অতীতের যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
টিপু মুনশি বলেন, কোভিড মহামারীর কারণে প্রায় দুই বছর অর্থনৈতিক সংকোচন ছিল বিশ্বজুড়ে। সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের ফলে ক্রেতা দেশগুলোতে এখন ক্রয় ক্ষমতা বেড়েছে। আর সে কারণেই রপ্তানিতে এই অভূতপূর্ব প্রবৃদ্ধি হয়েছে বলে মনে করেন তিনি।
নতুন রপ্তানি আয়ের যে লক্ষ্যমাত্রা দেওয়া হয়েছে সেখানে তৈরি পোশাক শিল্পের রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ৪৬ বিলিয়ন ডলার এবং পোশাক শিল্প বর্হিভূতখাত থেকে আয় আসবে ১২ বিলিয়ন ডলারের।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat