×
ব্রেকিং নিউজ :
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৬-২০
  • ১১৯০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

বাংলাদেশের জাতীয় স্লোাগান ‘জয় বাংলা’র সঙ্গে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ শব্দযুগল অন্তর্ভুক্ত করতে গেজেট সংশোধনে ব্যবস্থা নিতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
লিগ্যাল নোটিশ প্রদানকারী সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া রাসেল বিষয়টি আজ নিশ্চিত করে জানান, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, আইন মন্ত্রণালয়ের সচিব ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সচিব বরাবর এ নোটিশ পাঠানো হয়।
নোটিশে গেজেট সংশোধন করে আগামী ১০ দিনের মধ্যে ‘জয় বাংলা’র সঙ্গে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’কে জাতীয় স্লোগানে অন্তর্ভুক্ত করে সংশোধিত গেজেট প্রকাশের দাবি জানানো হয়েছে।
আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল হারুন ভূঁইয়া বলেন, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় যখনই ‘জয় বাংলা’ উচ্চারিত হয়েছে, সঙ্গে সঙ্গে ‘জয় বঙ্গবন্ধু’ উচ্চারিত হয়েছে। স্বাধীনতার জন্য এ স্লোগান ছিল উৎসাহমূলক। জয় বাংলা আর জয় বঙ্গবন্ধু একটিই স্লোগান; এটি পৃথক কোনো স্লোগান নয়। নোটিশ পাওয়ার পরে এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ না নিলে এর প্রতিকার চেয়ে হাইকোর্টে রিট আবেদন করা হবে বলে নোটিশ দাতাগণ জানান।
গত ২ মার্চ ‘জয় বাংলা’কে জাতীয় স্লোগান ঘোষণা করে প্রজ্ঞাপন জারি করে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ।
মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের যুগ্ম-সচিব শফিউল আজিমের স্বাক্ষরিত গত ২ মার্চের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছিল, সাংবিধানিক পদাধিকারী ব্যক্তি, দেশ ও দেশের বাইরে কর্মরত সরকারি, স্বায়ত্তশাসিত ও সংবিধিবদ্ধ সংস্থার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা সব জাতীয় দিবস উদযাপন এবং অন্যান্য রাষ্ট্রীয় বা সরকারি অনুষ্ঠানে বক্তব্য শেষে ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন। এছাড়া সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রাত্যহিক সমাবেশ (অ্যাসেম্বলি) শেষে এবং সভা-সেমিনারে বক্তব্যের শেষে শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা ‘জয় বাংলা’ স্লোগান উচ্চারণ করবেন।
সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী ড. বশির আহমেদের করা এক রিটের শুনানি নিয়ে ২০১৭ সালের ৪ ডিসেম্বর রুল জারি করেছিলেন হাইকোর্ট। রুলে ‘জয় বাংলা’কে কেন জাতীয় স্লোগান হিসেবে ঘোষণা করা হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছিল। রুল শুনানি শেষে ২০২০ সালের ১০ মার্চ হাইকোর্ট  এক রায়ে ‘জয় বাংলা’কে বাংলাদেশের জাতীয় স্লোগান করার জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়ে রায় দেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat