×
ব্রেকিং নিউজ :
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার বস্তুনিষ্ঠ সংবাদ গুজব প্রতিরোধ করে: তথ্য ও সম্প্রচার সচিব
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৬-১৩
  • ৬৯২ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে শ্রম আদালতে করা মামলার কার্যক্রম দুই মাসের জন্য স্থগিত করেছেন সুপ্রিমকোর্টের আপিল বিভাগ।
এ সময়ের মধ্যে হাইকোর্টের জারি করা রুল নিষ্পত্তিরও আদেশ দিয়েছেন আদালত।
আপিল বিভাগের জেষ্ঠ্য বিচারপতি মো. নুরুজ্জামানের নেতৃত্বে তিন বিচারপতির আপিল বিভাগ বেঞ্চ আগের আদেশ সংশোধন ( ৬ জুনের আদেশ মডিফাইড) করে আজ এ আদেশ দেন। 
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নামে করা মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে গত বছরের ১২ ডিসেম্বর আদেশ দেয় হাইকোর্ট। পাশাপাশি মামলাটি কেন বাতিল করা হবে না, তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়। এর পর হাইকোর্টের আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করে রাষ্ট্রপক্ষ। ওই আবেদনের শুনানি নিয়ে আপিল বিভাগ সোমবার আদেশ দেয়।
শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের নামে মামলা করে ঢাকার কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তর। ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে এ মামলা করেন কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক। এর পরিপ্রেক্ষিতে বিবাদীদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করে আদালত।
মামলার অন্য আসামিরা হলেন গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুর জাহান বেগম ও শাহজাহান। এই তিন আসামিও আলাদাভাবে মামলার আবেদন করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা ড. ইউনূসের গ্রামীণ টেলিকম পরিদর্শনে গিয়ে শ্রম আইনের কিছু লঙ্ঘন দেখতে পান। এর মধ্যে ১০১ জন শ্রমিক-কর্মচারীকে স্থায়ী করার কথা থাকলেও তাদের স্থায়ী করা হয়নি। শ্রমিকদের অংশগ্রহণের তহবিল ও কল্যাণ তহবিল গঠন করা হয়নি। এ ছাড়া কোম্পানির লভ্যাংশের ৫ শতাংশ শ্রমিককে দেয়ার কথা থাকলেও তা করা হয়নি। এসব অভিযোগের ভিত্তিতে শ্রম আদালতে মামলা করা হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat