স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম বলেছেন, করোনা নিয়ন্ত্রণে সরকারের পাশাপাশি রাইজ প্রকল্পের সহযোগিতা ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। তিনি বলেন, ‘সাম্প্রতিক কোভিড-১৯ এর উত্থানের সাথে সাথে যথাযথ আইসিইউ চিকিৎসা এখন অত্যাবশ্যক। রাইজ প্রকল্পের প্রশিক্ষণ স্বাস্থ্য অধিদপ্তর ও সরকারের করোনা অতিমারী নিয়ন্ত্রণের প্রচেষ্টায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে।’ আজ রাজধানীর একটি হোটেলে ইউএসএইড ‘রাইজ ভেন্টিলেটর ডেপ্লয়মেন্ট এন্ড টেকনিক্যাল এসিস্ট্যান্স প্রজেক্ট’ এর সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
ইউএসএইড এর রাইজ প্রকল্প স্বাস্থ্য অধিদপ্তর, জ্যাপাইগো এবং বাংলাদেশ সোসাইটি অব এনেস্থেসিওলজিস্ট, ক্রিটিক্যাল কেয়ার ও পেইন ফিজিসিয়ানস (বিএসএসিসিপিপি) যৌথভাবে বাস্তবায়ন করছে। এই প্রকল্প সারা বাংলাদেশে আইসিইউ পরিষেবাগুলোকে কার্যকরি ও শক্তিশালী করতে প্রযুক্তিগত সহায়তা করছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হসপিটাল সার্ভিসেস ম্যানেজমেন্টের লাইন ডিরেক্টর প্রফেসর ডা. মো. মাজহারুল হকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন কোভিড-১৯ ন্যাশনাল এডভাইজরি কমিটির সদস্য সিনিয়র কনসালটেন্ট প্রফেসর ডা. খলিলুর রহমান, কোভিড-১৯ ন্যাশনাল এডভাইজরি কমিটির সভাপতি প্রফেসর ডা. মো. শহীদুল্লাহ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক হসপিটাল ডা. মো. ফরিদ হোসেন মিয়াহ, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের এডিজি প্রফেসর ডা. আহমেদুল কবির প্রমুখ।