×
ব্রেকিং নিউজ :
প্রধান উপদেষ্টাকে ডি-৮ শীর্ষ সম্মেলনে যোগদানের আমন্ত্রণ ট্রাম্প সমর্থকদের ‘আবর্জনা’ বলায় সমালোচনার মুখোমুখি বাইডেন সুপার টাইফুন কং-রে-র সাথে লড়ছে তাইওয়ান হ্যারিসের সমাবেশে ক্যাপিটলে দাঙ্গা নিয়ে সমর্থকদের উল্লাস স্পেনে প্রবল বৃষ্টির কারণে সৃষ্ট বন্যায় বেশ কিছু লাশ উদ্ধার দক্ষিণ আফ্রিকার রান ৫শ’ ছাড়ালো আমি প্রচুর গালিগালাজ শিখেছি : পরী মণি বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৮-২৫
  • ৫১৯ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

উচ্চশিক্ষায় সশরীর ও অনলাইন শিক্ষা সমন্বিত করে ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালার খসড়া চূড়ান্ত করেছে  বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন (ইউজিসি)। 
উচ্চশিক্ষাক্ষেত্রে বাংলাদেশ যেন পিছিয়ে না পড়ে সে বিষয়টির ওপর খসড়া নীতিমালায় জোর দেওয়া হয়েছে। 
আজ বুধবার অনলাইন ও অনসাইট এডুকেশন পদ্ধতিকে একত্রিত করে উচ্চশিক্ষায় যুগোপযোগী শিখন-শিক্ষণ পদ্ধতির নীতিমালা প্রণয়ন সংক্রান্ত কমিটিতে এই নীতিমালার খসড়াটি চূড়ান্ত করা হয়।  
ইউজিসির পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আয়োজিত  ভার্চুয়াল সভায় ‘ব্লেন্ডেড লার্নিং ফর বাংলাদেশ’ শিরোনামে চূড়ান্ত খসড়া নীতিমালাটি সরকারের অনুমোদনের জন্য শীগগিরই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করা হবে। 
এতে বলা হয়, খসড়া ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালার সশরীর ও ভার্চুয়াল মাধ্যমে পাঠদানের প্রস্তাব করা হয়েছে। কোন শিক্ষার্থী সশরীর পাঠদানের সুযোগ বঞ্চিত হলে রেকর্ডেড ক্লাস থেকে লেখাপড়ার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে পারবে। কার্যকর প্রতিকারমূলক শিক্ষার ব্যবস্থার জন্য পর্যাপ্ত মাল্টিমিডিয়া কনটেন্টের সুযোগ থাকবে। 
ইউজিসি সদস্য প্রফেসর ড. বিশ্বজিৎ চন্দের সভাপতিত্বে সভায় কমিশনের সদস্য প্রফেসর ড. দিল আফরোজা বেগম, প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, প্রফেসর ড. মুহাম্মদ আলমগীর, বাংলাদেশ অ্যাক্রিডিটেশন কাউন্সিলের সদস্য প্রফেসর ড. সঞ্জয় কুমার অধিকারী, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব ইনফরমেশন টেকনোলজির প্রফেসর ড. কাজী মোহাইমিন আস-সাকিব, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. খাদেমুল ইসলাম, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ড. আ. ফ. ম. সাইফুল আমিনসহ অনেকে যুক্ত ছিলেন। 
 ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, এই নীতিমালা চূড়ান্ত হলে ক্লাসরুম শিক্ষা আরো বেশি  অংশগ্রহণমূলক হবে। শিক্ষার্থীরা কার্যকরভাবে শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারবে। এটি শিখন-শিক্ষণ প্রক্রিয়ায় ইতিবাচক প্রভাব ফেলবে। শ্রেণিকক্ষে বিভিন্ন ধরনের রিসোর্স ব্যবহারের ফলে শিক্ষার্থীরা পাঠদানে আনন্দ পাবে। 
তিনি বলেন, অংশগ্রহণমূলক শিক্ষণ পক্রিয়ায় তাদের আত্মবিশ্বাস বেড়ে যাবে। ব্লেন্ডেড লার্নিং পদ্ধতি শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়ার হার রোধ করবে এবং প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে তাদেরকে চাকরি উপযোগী করে গড়ে তুলবে। 
তিনি আরো বলেন, মুজিব বর্ষ ও স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে ব্লেন্ডেড লার্নিং নীতিমালা প্রণয়ন দেশের জন্য এটি মাইলফলক এবং এটি উচ্চশিক্ষার জন্যও একটি বড় অর্জন। ব্লেন্ডেড লার্নিং চালু থাকলে ভবিষ্যতে যে কোন বিপর্যয়ে শিক্ষা ব্যবস্থা চলমান রাখা সম্ভব হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat