×
ব্রেকিং নিউজ :
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে শহিদ ও আহতদের আমরা যেন ভুলে না যাই : নাহিদ ইসলাম উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের বাবার বিরুদ্ধে মিথ্যাচারের প্রতিবাদে মানববন্ধন রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান সংস্কারের সুযোগ সৃষ্টি হয়েছে : জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার হবিগঞ্জে মা-মেয়ে হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড ওএমএস-এর আওতায় ৪৫ পয়েন্টে ভর্তুকি মূল্যে কৃষিপণ্য বিক্রি হচ্ছে ‘অপশক্তির দোসরদের গুরুত্বপূর্ণ পদে রেখে লক্ষ্যে পৌঁছানো সহজ নয়’ আমিরাতের শীর্ষ কোম্পানিসমূহ বাংলাদেশে বিনিয়োগে আগ্রহী : রাষ্ট্রদূত ভারত ঐতিহ্যগত ওষুধের ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সাথে জ্ঞান বিনিময়ে আগ্রহী নদী বাঁচাতে আবরার ফাহাদের দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের পথ নির্দেশ করবে : নাহিদ ইসলাম দুদক চেয়ারম্যান ও দুই কমিশনারের পদত্যাগ
  • প্রকাশিত : ২০২৪-০৮-২৯
  • ৬৫৪৫৭৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
রাঙ্গুনিয়া উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের খুরুশিয়া বনবিট এলাকায় আজ অভিযান চালিয়ে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের ছোট ভাই এরশাদ মাহমুদের দখলে থাকা আরো ১০০ একর বনভূমি উদ্ধার করা হয়েছে।
বনবিভাগ সংশ্লিষ্টরা জানান, গত ২৬ আগস্ট থেকে আজ পর্যন্ত চারদিনে তার দখলে থাকা ২০০ একর বনভূমি উদ্ধার হয়েছে। গত ১৫ বছর ধরে তার দখলে থাকা বনের সব জায়গা এভাবে পর্যায়ক্রমে উদ্ধার করা হবে। 
বনবিভাগ সূত্র জানায়, ২০০৯ সালের পর থেকে বড়ভাই হাছান মাহমুদের প্রভাব খাটিয়ে বনবিভাগের মালিকানাধীন পাহাড় থেকে শুরু করে জলাশয়, সমতল ভূমি সবকিছুই দখল করতে থাকেন এরশাদ মাহমুদ। বনবিভাগের জায়গায় তিনি গড়ে তুলেন পর্যটন কেন্দ্র, বাংলো, বাগান, গয়াল ও গরুর খামারসহ নানা স্থাপনা। বিভিন্ন জলাশয়গুলো দখলে নিয়ে করেন মাছচাষ। উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের খুরুশিয়া রেঞ্জের সুখবিলাস থেকে শুরু করে দুধপুকুরিয়া এবং অন্যদিকে পূর্ব খুরুশিয়া এই তিনবিটে এখন পর্যন্ত ২০০ একর বনের জায়গা তার দখল থেকে উদ্ধার করেছে বনবিভাগ। 
বনবিভাগের খুরুশিয়া রেঞ্জ কর্মকর্তা মোহাম্মদ আশরাফুল ইসলাম জানান, চট্টগ্রাম দক্ষিণ বনবিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা আবদুল্লাহ আল মামুনের সার্বিক দিকনির্দেশনায় খুরুশিয়া রেঞ্জের কর্মীরা গত চারদিন ধরে উচ্ছেদ কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার খুরুশিয়া বিট এলাকা থেকে ১০০ একর বনভূমি উদ্ধার করা হয়। 
তিনি আরো জানান, এই জায়গাগুলো মহিষের চারণভূমি হিসেবে ব্যবহার করতো এরশাদ মাহমুদ এবং পাশে বিশাল একটি পুকুরে মাছ চাষ করা হচ্ছিলো। সরকার পতনের পর সেখানে স্থানীয়রা দশটি টিনের ঘর বেঁধে দখল প্রক্রিয়া চালায়। অভিযানকালে সবগুলো ঘর উচ্ছেদ করা হয় এবং পুকুরের পাড় কেটে পানি বের করে দেয়া হয়। উচ্ছেদকৃত জায়গায় বনায়ন করা হবে। এছাড়া তার দখলে থাকা বনবিভাগের মালিকানাধীন অন্যান্য জায়গাও পর্যায়ক্রমে দখলমুক্ত করা হবে। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat