×
ব্রেকিং নিউজ :
চট্টগ্রামে উদ্ধার হওয়া খাল রক্ষায় নৌকা চালানোর পরিকল্পনা চসিকের ইন্দোনেশিয়ায় অগ্নুৎপাতের পর নিখোঁজ ১২ জনকে খুঁজতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উদ্ধারকারীরা ১৪১ সেরা করদাতার নাম প্রকাশ ঢাবি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু আগামী ১৮ ডিসেম্বর স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থনের তথ্য যুক্ত করার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী জাতিসংঘের স্বেচ্ছাসেবকদের অবদানের প্রশংসা করেছেন ১৪ দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত শিগগির : ওবায়দুল কাদের কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি, প্রতিরোধে কমিটি গঠন ও মনিটরিং জোরদারের উদ্যোগ নিতে হবে বিএনপি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী : তথ্যমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-১১-১৯
  • ৩৪৫৩৯৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
তরুণ প্রজন্মকে নেশায় আসক্ত করতে হিট-নট-বার্ন বা ই-সিগারেট একটি নতুন অস্ত্র। যা এ প্রজন্মের জন্য মারাত্মক হুমকি। তাই দেশের তরুণ সমাজকে রক্ষায় এখনই ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করা জরুরি।
 রাজধানীর বনানীতে ই-ক্যাব কার্যালয়ে ঢাকা আহছানিয়া মিশন, স্বাস্থ্য সেক্টর কর্তৃক আয়োজিত আজ এক আলোচনা সভায় ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ই-ক্যাব) সদস্যরা এসব কথা বলেন। 
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন, ঢাকা আহছানিয়া মিশন, তামাক নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পের সমন্বয়কারী শরিফুল ইসলাম। বক্তব্য রাখেন ই-ক্যাবের সহ-সভাপতি সাহাব উদ্দিন শিপন, নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম শোভন, ব্যারিষ্টার মাহফুজুর রহমান মিলন প্রমুখ।
শরিফুল ইসলাম বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার উদ্বৃতি দিয়ে বলেন, ই-সিগারেটসহ সকল ইমার্জিং টোব্যাকো প্রোডাক্টকে স্বাস্থের জন্য মারাতœক ক্ষতির পণ্য হিসেবে চিহ্নিত করেছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। এমনকি, ই-সিগারেটকে তামাক পণ্য ব্যবহারের গেটওয়ে হিসেবেও উল্লেখ করা হয়েছে। 
সাহাব উদ্দিন শিপন বলেন, তামাক কোম্পানি সবসময়ই বিভিন্ন কূট-কৌশল অবলম্বন করে দেশের জনম্বাস্থ্যকে ক্ষতির মুখে ফেলে। বর্তমানে তারা দেশে ই-সিগারেট আমদানি ও প্রচার প্রচারণা শুরু করেছে এবং তরুণদের এই নেশায় আসক্ত হওয়ার মন্ত্রনা দিচ্ছে। ই-সিগারেট নিষিদ্ধ করতে কঠোর উদ্যোগ নিতে হবে। এ সংক্রান্ত আইন দ্রুত পাস করতে হবে। ‘ই-সিগারেট ধূমপান ছাড়ার বিকল্প হতে পারে না। বরং এটি নতুন আরেকটি নেশায় আসক্ত হওয়া শুরুর জন্য দায়ী । ই-সিগারেট স্পষ্টভাবেই একটি ড্রাগ, যা দেশে খুব দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। তাই ই-সিগারেট আমদানি বন্ধ করতে হবে’ বলেন ই-ক্যাবের নির্বাহী পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম শোভন।
মাহফুজুর রহমান মিলন বলেন, তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অমান্য করে তামাক কোম্পানিগুলো ইউটিউব, ফেসবুক, ওয়েবসাইট এবং অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমে ই-সিগারেটের চটকদার বিজ্ঞাপন প্রচার করে তরুণদের আকৃষ্ট করার চেষ্টা করছে তামাক কোম্পানিগুলো। এছাড়াও যারা ধূমপান ছাড়তে চায় তাদেরকে প্রচলিত সিগারেটের বদলে ই-সিগারেট ব্যবহারে উৎসাহিত করছে। ই-সিগারেটের  প্রসার বন্ধে এখনই কঠোর আইন প্রণয়ন ও  প্রচলিত আইনের কঠোর প্রয়োগ জরুরি। ক্যাম্পেইন ফর টোব্যাকো ফ্রী কিডস, বাংলাদেশের প্রোগ্রামস ম্যানেজার আব্দুস সালাম মিয়া বলেন, নতুন প্রজন্ম ই-সিগারেটে আসক্ত হয়ে পড়ার আগেই এর প্রসার রুখতে হবে। এছাড়া, ই-সিগারেট কিভাবে আমদানি হচ্ছে তা নির্ণয় করে এখনই আমদানি বন্ধের উদ্যোগ নিতে হবে।  
ই-ক্যাবের সদস্য হুরায়রা শিশিরের উপস্থাপনায় সেমিনারে অন্যান্যদের মধ্য উপস্থিত ছিলেন, ঢাকা আহছানিয়া মিশন, স্বাস্থ্য সেক্টরের উপ-পরিচালক মোখেলেসুর রহমান ও পুষ্টিবিদ ইসরাত জাহান।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat