×
ব্রেকিং নিউজ :
গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের আন্দোলন এখনো চলমান : চট্টগ্রামে নোমান ইসলামী ছাত্রশিবিরের অগ্রযাত্রাকে গঠনমূলক সমালোচনায় গতিশীল করবে বান্দরবানে ১২০ টাকা খরচে পুলিশে চাকরি পেলেন ১১ জন কুষ্টিয়া জেনারেল হাসপাতাল ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জাম সংকট দেশের অর্থনীতির ভীত মজবুত করতে আয়কর প্রদানকারীদের ভূমিকা গুরুত্বপূর্ণ : সিকৃবি উপাচার্য জিএমপি সনদ অর্জন করেছে রিমার্ক সাংবাদিক মুন্নী সাহা গ্রেপ্তার তারেক রহমানের সহমর্মিতা-গুমপরিবারের সন্তানদের জন্য শিক্ষা ভাতা ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান যাতে ব্যর্থ না হয় সেজন্য সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: আসিফ নজরুল বিচার বিভাগের স্বাধীনতাকে শক্তিশালী করতে কাজ করে যাচ্ছি : প্রধান বিচারপতি
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-০৫
  • ৯৪৬০ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বৈধ কাগজপত্র না থাকায় অন্তত ৪২৫ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়া। দেশটির ইমিগ্রেশন অফিসাররা কুয়ালামপুরের চেরাসের একটি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করে। এর মধ্যে ২৫২ বাংলাদেশি রয়েছে বলে জানিয়েছে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক শামসুল বাহরিন মহসিনের মতে, চেরিয়া হাইটস অ্যাপার্টমেন্টে অভিযানটি দুই সপ্তাহ ধরে তদন্ত ও নজরদারির পর চালানো হয়েছিল।
শামসুল বলেন, বাসিন্দারা এলাকায় বিদেশিদের সংখ্যা নিয়ে অভিযোগ করেছেন। তারা এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করতো বলেও জানা গেছে।
তিনি বলেন, ‘আজ রাত (শুক্রবার) ১ টা থেকে ৪ টার মধ্যে ৬০ জন কর্মী এই অভিযানে পরিচালনা করেন। বৈধ ডকুমেন্টস না থাকা কিংবা মেয়াদোত্তীর্ণ অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট থাকায় মোট ৪২৫ জনকে আটক করা হয়েছে।’
অভিযানের পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ২৫২ জন বাংলাদেশি, ১০৮ জন মিয়ানমারের, দুজন ফিলিপাইনের, ৩০ জন ইন্দোনেশিয়ান, ছয়জন কম্বোডিয়ান, ২০ জন নেপালি এবং ৭ জন পাকিস্তানি। সকলের বয়স ৮ থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে।’
আটককৃতরা নির্মাণ ও পরিচ্ছন্নতাসহ বিভিন্ন শিল্পে কাজ করেন বলে শামসুল জানিয়েছেন। অভিযানের সময় আটককৃতদের মধ্যে কয়েকজন গ্রেপ্তার এড়াতে বোতলসহ বিভিন্ন জিনিস ছুড়ে আক্রমণাত্মক আচরণ করলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ইউএনএইচসিআর কার্ড এবং যাদের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট ছিল তাদেরও তুলে নিয়েছে কর্মকর্তারা। মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য সমিতি বা জাতিগততার ভিত্তিতে কার্ড ছিল কিন্তু সেগুলোর বৈধতা ছিল না।
আটক সকলকে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বুকিত জলিল অভিবাসন আটক কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ১৫(১)(গ) এবং ৬(১)(গ) ধারায় মামলাটির তদন্ত করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat