×
ব্রেকিং নিউজ :
চট্টগ্রামে উদ্ধার হওয়া খাল রক্ষায় নৌকা চালানোর পরিকল্পনা চসিকের ইন্দোনেশিয়ায় অগ্নুৎপাতের পর নিখোঁজ ১২ জনকে খুঁজতে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে উদ্ধারকারীরা ১৪১ সেরা করদাতার নাম প্রকাশ ঢাবি আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু আগামী ১৮ ডিসেম্বর স্বতন্ত্র প্রার্থীর ক্ষেত্রে ভোটারের সমর্থনের তথ্য যুক্ত করার বৈধতা নিয়ে হাইকোর্টে রিট সরকার দেশে গণতন্ত্রের ভিত্তি শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে : প্রধানমন্ত্রী বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী জাতিসংঘের স্বেচ্ছাসেবকদের অবদানের প্রশংসা করেছেন ১৪ দলের সঙ্গে আসন ভাগাভাগির বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত শিগগির : ওবায়দুল কাদের কর্মক্ষেত্র ও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যৌন হয়রানি, প্রতিরোধে কমিটি গঠন ও মনিটরিং জোরদারের উদ্যোগ নিতে হবে বিএনপি চরম মানবাধিকার লঙ্ঘনকারী : তথ্যমন্ত্রী
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৮-০৫
  • ৯২৫৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
বৈধ কাগজপত্র না থাকায় অন্তত ৪২৫ অভিবাসীকে গ্রেপ্তার করেছে মালয়েশিয়া। দেশটির ইমিগ্রেশন অফিসাররা কুয়ালামপুরের চেরাসের একটি অ্যাপার্টমেন্টে অভিযান পরিচালনা করে তাদের আটক করে। এর মধ্যে ২৫২ বাংলাদেশি রয়েছে বলে জানিয়েছে ফ্রি মালয়েশিয়া টুডে।
প্রতিবেদনে বলা হয়, কুয়ালালামপুর ইমিগ্রেশন বিভাগের পরিচালক শামসুল বাহরিন মহসিনের মতে, চেরিয়া হাইটস অ্যাপার্টমেন্টে অভিযানটি দুই সপ্তাহ ধরে তদন্ত ও নজরদারির পর চালানো হয়েছিল।
শামসুল বলেন, বাসিন্দারা এলাকায় বিদেশিদের সংখ্যা নিয়ে অভিযোগ করেছেন। তারা এলাকায় বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা সৃষ্টি করতো বলেও জানা গেছে।
তিনি বলেন, ‘আজ রাত (শুক্রবার) ১ টা থেকে ৪ টার মধ্যে ৬০ জন কর্মী এই অভিযানে পরিচালনা করেন। বৈধ ডকুমেন্টস না থাকা কিংবা মেয়াদোত্তীর্ণ অস্থায়ী ওয়ার্ক পারমিট থাকায় মোট ৪২৫ জনকে আটক করা হয়েছে।’
অভিযানের পর এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ২৫২ জন বাংলাদেশি, ১০৮ জন মিয়ানমারের, দুজন ফিলিপাইনের, ৩০ জন ইন্দোনেশিয়ান, ছয়জন কম্বোডিয়ান, ২০ জন নেপালি এবং ৭ জন পাকিস্তানি। সকলের বয়স ৮ থেকে ৫৪ বছরের মধ্যে।’
আটককৃতরা নির্মাণ ও পরিচ্ছন্নতাসহ বিভিন্ন শিল্পে কাজ করেন বলে শামসুল জানিয়েছেন। অভিযানের সময় আটককৃতদের মধ্যে কয়েকজন গ্রেপ্তার এড়াতে বোতলসহ বিভিন্ন জিনিস ছুড়ে আক্রমণাত্মক আচরণ করলেও কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি।
রোহিঙ্গা শরণার্থীদের ইউএনএইচসিআর কার্ড এবং যাদের বৈধ ওয়ার্ক পারমিট ছিল তাদেরও তুলে নিয়েছে কর্মকর্তারা। মিয়ানমার নাগরিকদের জন্য সমিতি বা জাতিগততার ভিত্তিতে কার্ড ছিল কিন্তু সেগুলোর বৈধতা ছিল না।
আটক সকলকে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য বুকিত জলিল অভিবাসন আটক কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়েছে এবং অভিবাসন আইন ১৯৫৯/৬৩ এর ১৫(১)(গ) এবং ৬(১)(গ) ধারায় মামলাটির তদন্ত করা হচ্ছে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat