ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিদের চিকিৎসায় রেডিওথেরাপি,কেমোথেরাপির পাশপাশি আধুনিক প্রযুক্তি যুক্ত করা হবে। প্রতিকারের চেয়ে রোগ প্রতিরোধ করার দিকে হতে হবে বেশী মনোযোগী । আজ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ‘ট্রেনিং কোর্স ফর থ্রিডিসিআরটি ইন হেড নেক এ্যান্ড থোরাসিক ক্যান্সার’ শীর্ষক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় এসব কথা বলেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো: শারফুদ্দিন আহমেদ।
উপাচার্য বলেন, ক্যান্সারসহ সবধরনের রোগের চিকিৎসায় বিশ্বমান নিশ্চিত করতে বিশ্ববিদ্যালয় সংশ্লিষ্টরা নিরলসভাবে কাজ করেছে এবং নতুন পদক্ষেপ নিচ্ছে। এসবের একটাই লক্ষ্য তা হলো কোনো রোগীকে যাতে চিকিৎসার জন্য দেশের বাইরে যেতে না হয়, তা নিশ্চিত করা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্লিনিক্যাল অনকোলজি বিভাগের আয়োজনে অনুষ্ঠানে কর্মশালায় ইন্টারন্যাশনাল অটোমেটিক এনার্জি এজেন্সির (আইএইএ) হয়ে অংশগ্রহণকারী চিকিৎসকদের প্রশিক্ষণ প্রদান করেন ভারতের টাটা মেমোরিয়াল হাসপাতালের রেডিয়েশন অনকোলজি বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. জে.পি আগরওয়াল,টাটা মেমোরিয়াল হসপিটালের মেডিক্যাল ফিজিস্ট জোগেশ গাধী, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের রেডিও থেরাপি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. সাঈদ হোসেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনকোলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. মো: আব্দুল বারীর সভাপতিত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ডা. মো: হাবিবুর রহমান দুলাল, মেডিক্যাল অনকোলজি ডিভিশনের প্রধান অধ্যাপক ডা. সারোয়ার আলম, ক্লিনিক্যাল অনকোলজিস্ট অধ্যাপক ডা. মো: জিল্লুর রহমান ভূঁইয়া, অধ্যাপক ডা. মো: নাজির উদ্দিন মোল্লাহ, সুপার স্পেশালাইজড হাসাপাতাল ফেজ-২ এর প্রকল্প পরিচালক সহযোগী অধ্যাপক ডা. এসএম ইয়ার- ই- মাহাবুব প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।