‘আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে মৌচাষ উন্নয়ন (১ম পর্যায়)’ শীর্ষক প্রস্তাবিত প্রকল্পের ওপর এক কর্মশালা আজ শনিবার রাজধানীর বিসিক ভবনে অনুষ্ঠিত হয়।
বাংলাদেশ ক্ষুদ ও কুটির শিল্প সংস্থার (বিসিক) উদ্যোগে আয়োজিত এ কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন বিসিকের পরিচালক (পরিকল্পনা ও গবেষণা) নেপাল চন্দ্র কর্মকার, বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের খুলনা অঞ্চলের উপপরিচালক মোঃ হাফিজুর রহমান, বিসিকের ঢাকা অঞ্চলের উপমহাব্যবস্থাপক (ভা:) মোহাম্মদ রাশেদুর রহমান ও খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রভাষক তুষার কান্তি রায়।
এতে সভাপতিত্ব করেন বিসিকের খুলনা জেলা কার্যালয়ের উপ-মহাব্যবস্থাপক (ভাঃ) এম. এনাম আহমেদ এবং মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন উপ-ব্যবস্থাপক, (পরিকল্পনা) মোঃ হাফিজুর রহমান।
এই প্রবন্ধে বিসিকের কার্যক্রম, মহাপরিকল্পনা, মধু শিল্প উন্নয়নে বিসিকের অবদান, মৌশিল্পের বিদ্যমান অবস্থা ও সমস্যা, প্রস্তাবিত প্রকল্পের আওতায় চিহ্নিত বিভিন্ন কার্যক্রম তুলে ধরা হয়।
এ কর্মশালায় ২০ জন ‘মধু শিল্প’ উদ্যোক্তাসহ খুলনা, সাতক্ষীরা ও বাগেরহাট বিসিক জেলা কার্যালয়ের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। কর্মশালায় মোট ৩৭ জন অংশগ্রহণ করেন।
কর্মশালায়, মধু শিল্প সংশ্লিষ্ট উদ্যোক্তারা মধু শিল্পের সমস্যাগুলো তুলে ধরেন এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়াদি এ প্রকল্পে অন্তর্ভুক্ত করার প্রস্তাব দেন।
‘আধুনিক প্রযুক্তি প্রয়োগের মাধ্যমে মৌচাষ উন্নয়ন’ শীর্ষক প্রস্তাবিত প্রকল্পটি ২০২১-২২ অর্থবছরের সবুজ পাতাভুক্ত।
সরকারের ‘আমার গ্রাম, আমার শহর কর্মসূচি বাস্তবায়নে শিল্প মন্ত্রণালয়ের আওতায় বিসিক এ প্রকল্পটি গ্রহণ করে।