×
ব্রেকিং নিউজ :
সাফ শিরোপা জয়ী বাংলাদেশ নারী ফুটবল দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পাঠ্যক্রমে ‘জুলাই অভ্যুত্থান ২০২৪’ অন্তর্ভুক্ত করা হবে বিএনপি’র লিয়াজোঁ কমিটি ও গণঅধিকার পরিষদের মতবিনিময় ছাত্রদল ইতিবাচক রাজনীতিতে বিশ্বাসী : নাসির উদ্দিন নাসির রাঙ্গামাটিতে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করেছে প্রশাসন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে জাতিসংঘ মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনারের সাক্ষাৎ শহিদ সাংবাদিকদের পরিবার ও আহতদের পাশে থাকবে বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট : নাহিদ ইসলাম যত দ্রুত সম্ভব গ্রহণযোগ্য একটি নির্বাচনের ব্যবস্থা করুন : মির্জা ফখরুল দোষী সাব্যস্ত হওয়ার পর হাসিনার প্রত্যর্পণ প্রক্রিয়া শুরু হবে : প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সংস্কার হতে হবে টেকসই, যেন আপত্তিকর চর্চার পুনরাবৃত্তি না হয় : ফলকার
  • প্রকাশিত : ২০২১-০৯-১৩
  • ৫৫৬ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া পৌর এলাকায় ব্রীজ আছে, কিন্তু সংযোগ সড়ক নেই। এতে দূর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে এলাকাবাসী সহ স্কুল-কলেজ শিক্ষার্থীদের। পাশাপাশি দুটি জোরা ব্রিজ থাকা সত্ত্বেও প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে বিলের উভয় পারের মানুষের জনদুর্ভোগে বাঁশের সাঁকো তৈরি করতে হয়। যা দেখার কেই নেই।
প্রায় সাড়ে ১৪ বছর আগে উল্লাপাড়া পৌর এলাকার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নেওয়ারগাছা গ্রামের প্রায় ৫০০ মিটার চওড়া বিলের মাঝখানে পাশাপাশি ৫ মিটার দৈর্ঘের দুটি ব্রীজ নির্মান করে উল্লাপাড়া পৌর কর্তৃপক্ষ। একটির উপর ছাদ বসেছে, অপরটিতে বসেনি। সংযোগ সড়ক নির্মান না করায় বিলের দুই পাড়ের পূর্ব পাড়ে নতুন নেওয়ারগাছা সরকারি প্রার্থমীক বিদ্যালয় ও পশ্চিম পাড়ে জহুরা -মহিউদ্দিন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা প্রায় দেড় কিলোমিটার রাস্তা ঘুরে হেঁটে আসা- যাওয়া করে থাকে। এছাড়াও বিলের পূর্ব পারে আল নূর মসজিদ হওয়ায় বিলের পশ্চিম পারের মুছুল্লিদের বর্ষা মৌসুমে পারাপারে চরম দূর্ভোগ পোহাতে হয়। এ দুর্ভোগে গ্রামবাসী নিজ অর্থায়নে বাস দিয়ে সাঁকো তৈরি করে পারাপার করতে হচ্ছে ।
প্রথম শ্রেণির এ পৌরসভার অনেক এলাকায় উন্নয়নের ছোঁয়া লাগলেও অবহেলিত রয়েছে ৮ নম্বর ওয়ার্ডের নেওয়ারগাছা গ্রামের সংযোগ সড়কটি। ওই গ্রাম থেকে পর পর ৪ জন কাউন্সিলর নির্বাচিত হয়েছেন। তার পরও ৮ নম্বর ওয়ার্ডে তেমন উন্নয়ন হয়নি। জনপ্রতিনিধিরা সড়কটি নির্মাণে অনেকবার প্রতিশ্রুতি দিলেও কেউ কথা রাখেনি।
নেওয়ারগাছা গ্রামের মো. শাহা নেওয়াজ খান রানা জানান, ব্রিজটির দুই পাশে সংযোগ সড়ক না থাকায় বর্ষা মৌসুমে বাঁশের সাঁকো দিয়ে পারাপার হন শিক্ষার্থী ও পথচারীরা।
প্রায় ১৪ বছর আগে এই দুটি ব্রিজ নির্মান করলেও আজও সংযোগ সড়ক হয়নি। এ বড় আজব কারিগর।
নেওয়ারগাছা গ্রামের জহুরা-মহিউদ্দিন খান উচ্চ বালিকা বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ফজেল করিম জানান, ব্রিজটির সংযোগ সড়ক না থাকায় বর্ষা মৌসুমে চার গ্রামের শতাধিক শিক্ষার্থীর বিদ্যালয়ে যাতায়াতে দুর্ভোগ পোহাতে হয়।
এ বিষয়ে উল্লাপাড়া পৌরসভার সহকারী প্রকৌশলী সাফিউল কবির জানান, বিষয়টি খুবই দুঃখজনক। এতদিন পেরিয়ে গেলেও এখনো সেতুটির সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হয়নি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে খুব দ্রুত সেতুটির সংযোগ সড়ক নির্মাণের কাজ শুরু করা হবে বলে জানান তিনি। তবে ব্রিজটি নির্মাণে কত টাকা খরচ হয়েছে তা জানাতে চাইলে তিনি তা বলতে পারেননি। মেয়র এসএম নজরুল ইসলাম জানান, বিষয়টি শুনেছি। দ্রুত সংযোগ সড়ক নির্মাণের ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat