×
ব্রেকিং নিউজ :
শেরপুরে জাতীয় আইনগত সহায়তা দিবস পালিত বিদেশে দেশবিরোধী অপপ্রচারকারীদের বিরুদ্ধে স্থানীয় আইনে ব্যবস্থা নিন : পররাষ্ট্রমন্ত্রী গোপালগঞ্জের জাতীয় পেশাগত স্বাস্থ্য ও সেফটি দিবস উদযাপিত কুড়িগ্রামে আইনগত সহায়তা দিবস ও লিগ্যাল এইড মেলা অনুষ্ঠিত জমজ শিশুর অপারেশনে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখায় সেনাবাহিনীর ভূয়সী প্রশংসা স্বাস্থ্যমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী ব্যাংকক থেকে আগামীকাল দেশে ফিরবেন শ্রমিকদের জন্য কর্মবান্ধব পরিবেশ গড়ে তুলতে হবে : স্পিকার দেশের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খুলেছে বাংলাদেশকে নিয়ে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে বিএনপির লজ্জা পাওয়া উচিত: ওবায়দুল কাদের আবারও ৭২ ঘণ্টার তাপ প্রবাহের সতর্কতা জারি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-৩১
  • ৫৩৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রয়োজনীয়তা অনুসারে সংশ্লিষ্ট ঔষধের দোকানের সময়সীমা পর্যালোচনা ও পুনর্বিবেচনা করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস।     
 আজ নগরীর আজিমপুর পথচারী পারাপার সেতু উদ্বোধন শেষে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তিনি একথা বলেন।  
মেয়র বলেন, ‘অবশ্যই ঔষধ একটি অত্যাবশকীয় বিষয়। এ জন্য বিবেচনা করেই আমরা মহল্লার ঔষধের দোকানগুলোকে রাত ১২টা পর্যন্ত সর্বোচ্চ সময় দিয়েছি। আমরা খুব গুরুত্ব অনুভব করি যে, হাসপাতাল সংশ্লিষ্ট ঔষধের সবসময় একটি তাগাদা থাকতে পারে এবং প্রয়োজন থাকে। এজন্য আমরা রাত ২টা পর্যন্ত করেছি। আমার মনে করে যে, এটা যৌক্তিক। তারপরও কোনও হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ আমাদেরকে লিখিত জানালে আমরা সেটা পর্যালোচনাপূর্বক বিবেচনা করব।’
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, এটি বাংলাদেশের মধ্যে অত্যন্ত ব্যস্ত এবং গুরুত্বপূর্ণ হাসপাতাল। তারা যদি আমাদেরকে লিখিতভাবে জানায়, তাহলে আমরা সেটা পর্যালোচনা করে পুনর্বিবেচনা করব। কিছু ক্ষেত্রে, যেখানে প্রয়োজন হয় ২৪ ঘণ্টা খোলা রাখা যেতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে হয়তোবা সময়টা বর্ধিত করা যেতে পারে। এটা সেই হাসপাতাল ও এলাকার প্রয়োজনীয়তা নির্ধারণ করেই করা হবে। এখন থেকে কোনও ঢালাওভাবে কোনও সময়সূচি ছাড়া কেউ চলতে (কার্যক্রম পরিচালনা) পারবে না। সবাইকে একটা সময়সূচির মধ্যে আসতে হবে।’
এরপর মেয়র জয়কালী মন্দির থেকে যাত্রাবাড়ী মোড় পর্যন্ত রাস্তার উন্নয়নমূলক কাজ পরিদর্শন, হাজারীবাগে ট্যানারী ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের উদ্যোগে ১৫ অগাস্ট ১৯৭৫ এ নিহত সকল শহীদ স্মরণে ট্যানারী শ্রমিকদের জন্য বিনামূল্যে স্বাস্থ্যসেবা ক্যাম্পের উদ্বোধন করেন। সেখানে এক আলোচনা সভায় মেয়র ট্যানারী শ্রমিকদের জন্য সাভারে ১০০ শয্যা হাসপাতাল স্থাপনের দাবি জানান।         
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ঢাকা-৫ আসনের সংসদ সদস্য কাজী মনিরুল ইসলাম মনু, কর্পোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহাম্মদ, করপোরেশনের সচিব আকরামুজ্জামান, প্রধান প্রকৌশলী সালেহ আহম্মেদ, বাংলাদেশ ট্রেড উইনিয়ন কেন্দ্রের সাধারণ সম্পাদক ডা. ওয়াজেদুল ইসলাম খান, সলিডারিটি সেন্টার বাংলাদেশ এর কান্ট্রি প্রোগ্রাম ডাইরেক্টর এ কে এম নাসিম, ট্যানারী ওয়ার্কার্স ইউনিয়নের সভাপতি আবুল কালাম আজাদ ও সাধারণ সম্পাদক আবদুল মালেক এবং সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মহিলা কাউন্সিলরবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat