×
ব্রেকিং নিউজ :
দিনাজপুরে নাশকতার মামলায় বিএনপি-জামায়াতের ৩০ নেতাকর্মী জেলহাজতে কুমিল্লায় প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন রাঙ্গামাটিতে প্রাণি সম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন স্কাউটিংয়ের মূল দর্শন, কর্মসূচি ও কার্যক্রমগুলোতে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণের আহবান শিক্ষামন্ত্রীর বার কাউন্সিল এনরোলমেন্ট কমিটির চেয়ারম্যান বিচারপতি মোঃ আশফাকুল ইসলাম বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ কোর্সের সনদপত্র বিতরণ প্রাণি ও মৎস্যসম্পদ উন্নয়নে বেসরকারি খাতকে এগিয়ে আসতে প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান শিল্প ও সংস্কৃতির উন্নয়নের জন্য বিনিয়োগ বাড়াতে হবে : তথ্য প্রতিমন্ত্রী টেকসই কৃষি ব্যবস্থা প্রচলনে সরকার কাজ করছে : স্পিকার নতুন প্রজন্মের মাঝে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্রের তাৎপর্য তুলে ধরার আহ্বান জানিয়েছেন রিমি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৮-২১
  • ৩৬৭ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ৭৫-এর পরবর্তী সময়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা। 
বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা সমাবেশ করেন মানুষ সাড়া দেয় না কেন? এর কারণ শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা। জনপ্রিয়তা কার বেশি তা সামনের জাতীয় নির্বাচনে প্রমাণ হবে।’
ওবায়দুল কাদের আজ রোববার সকালে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউস্থ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সভায় এ কথা বলেন। ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার ১৮তম বার্ষিকী উপলক্ষে এ সভার আয়োজন করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।
সভায় আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন দলের প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ। 
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সামনে নির্বাচন, অপেক্ষা করুন। কে কত জনপ্রিয় প্রমাণ হয়ে যাবে। অপেক্ষা করুন, বাংলাদেশের মানুষ কী চায় প্রমাণ হয়ে যাবে। শেখ হাসিনা জনপ্রিয়। তাঁর সঙ্গে আছে বাংলাদেশের মানুষ। তাঁর উন্নয়ন অর্জনে বাংলাদেশের মানুষ খুশি।’
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে উদ্দেশ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফখরুল সাহেব, পল্টনে আর প্রেস ক্লাবে নির্দিষ্ট জায়গায় সমাবেশ করে তলানিতে নিয়েছেন আপনাদের জনপ্রিয়তা। আমি বলব, এই মুহূর্তে বাংলাদেশে পঁচাত্তর পরবর্তীকালে সবচেয়ে জনপ্রিয় নেতা বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা। এ সত্য শুধু বাংলাদেশ নয়, সারা বিশ্ব আজ স্বীকার করে।’
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা’র উদ্দেশে সেতুমন্ত্রী বলেন,  নেত্রী আপনি অনেককে ক্ষমাসুন্দর দৃষ্টিতে দেখেছেন। বঙ্গবন্ধু হত্যার যারা মাস্টারমাইন্ড, একুশে আগস্টেরও মাস্টারমাইন্ড তারা। 
তিনি আরো উল্লেখ করেন, মুফতি হান্নান জবানবন্দিতে বলেছেন, ‘হাওয়া ভবনের নির্দেশ পেয়ে আমরা অপারেশন শুরু করেছিলাম।’ এ সত্য কি তারা অস্বীকার করতে পারবেন?
বিএনপি মহাসচিবের কাছে জবাব চেয়ে পাইনি জানিয়ে কাদের বলেন, রাজনৈতিক সম্পর্কের এই দেয়াল একুশে আগস্টে এসে আরও উঁচুতে গেছে। এর সৃষ্টি করেছে বিএনপি। তারপরও শেখ হাসিনা তাদের গণভবনে ডাকেন, সংলাপ করেন। 
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ছেলে মারা গেছে, প্রধানমন্ত্রী ছুটে গিয়েছিলেন শোকাহত মাকে সান্তনা দিতে। ঘরের দরজা বন্ধ, বাইরের গেট প্রধানমন্ত্রীর মুখের উপর বন্ধ করে দেওয়া হলো। সেদিন ঘরের দরজা বন্ধ করে আপনারাই বাংলাদেশে রাজনৈতিক সম্পর্কের দেয়ালকে আরও উঁচুতে তুলেছেন। আপনারাই সেদিন প্রকারান্তরে সংলাপের পথ বন্ধ করে দিয়েছেন।
২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলার কথা স্মরণ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, সেদিন ৫০০ জনের বেশি নেতাকর্মী আহত হয়েছিলেন। আজকে এখানে অনেকেই এসেছেন। যারা সারা জীবনের জন্য পঙ্গুত্ব বরণ করেছেন তাদের অনেকেই এসেছেন এখানে। বঙ্গবন্ধু কন্যা তাদের খোঁজখবর রেখেছেন। তিনি তাদের চিকিৎসার ব্যবস্থা করেছেন।
তিনি বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা না থাকলে আজকে কী হতো বাংলাদেশের। কোথায় হতো পদ্মা সেতু, মেট্রোরেল, কর্ণফুলী টানেল, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট।
বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার জন্মদিনের প্রসঙ্গ টেনে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, একজন মানুষের কয়টা জন্মদিন থাকে? করোনাকালে পাওয়া গেলো ৬ষ্ট জন্ম দিন। যে দলের নেতার এতগুলো জন্মদিবস তাকে কি বিশ্বাস করা যায়?

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat