×
ব্রেকিং নিউজ :
এক্সারসাইজ টাইগার লাইটনিং (টিএল)-২০২৪ এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠিত লালমনিরহাট দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির দিনব্যাপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর পরিচালকের শ্রদ্ধা জয়পুরহাট রেলের ৭২০০ স্কয়ার ফিট জায়গার অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবিলায় বাংলাদেশ জলবায়ু উন্নয়ন অংশীদারিত্ব গঠন: প্রধানমন্ত্রী হাছান মাহমুদের সঙ্গে কিরগিজস্তানের উপ-পররাষ্ট্রমন্ত্রীর সাক্ষাৎ আনু মুহাম্মদের চিকিৎসায় প্রধানমন্ত্রী সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন: স্বাস্থ্যমন্ত্রী এডিসের লার্ভা পেলে জেল ও জরিমানা করা হবে: ডিএনসিসি মেয়র ন্যাপ এক্সপো-২০২৪ উদ্বোধন প্রধানমন্ত্রীর কারিগরি বোর্ডের চেয়ারম্যানকে জিজ্ঞাসাবাদ করবে ডিবি
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৭-২১
  • ৩৪৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

 স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম বলেছেন, রাজধানীতে জনদুর্ভোগ ও যানজট কমাতে সরকার নির্ধারিত স্থানে পাইকারি ও খুচরা কাঁচাবাজার বসাতে হবে।
মানুষের চলাচলের রাস্তা দখল করে কেউ দোকান বসালে তাদের বিরুদ্ধে অবশ্যই ব্যবস্থা নেয়া হবে বলেও জানান তিনি।
আজ রাজধানীর কারওয়ানবাজারে কাঁচাবাজার স্থানান্তরের লক্ষ্যে গাবতলী কাঁচাবাজার এলাকা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন ।
মন্ত্রী বলেন, কারওয়ানবাজার অনেক আগে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এখান থেকে সারা ঢাকা শহরের খুচরা বাজারগুলোতে পণ্য ডিস্ট্রিবিউশন হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে যারা শাক-সবজি-মাছসহ অন্যান্য পণ্য কারওয়ান বাজারে নিয়ে আসেন- তাদের জন্য যেমন কষ্টকর হয়, তেমনি আবার ঢাকা অত্যন্ত ঘনবসতিপূর্ণ হওয়ায় খুচরা বাজারে পৌঁছাতে অনেক যানজট ও সমস্যা হয়। কারওয়ানবাজার থেকে ঢাকার ভিন্ন পয়েন্টে সুবিধাজনক স্থানে কিভাবে স্থানান্তর করা যায়, সেটা নিয়ে আমরা কাজ শুরু করে দিয়েছি। সকলের প্রচেষ্টায় এই সমস্যার সমাধান করা সম্ভব হবে।
তিনি বলেন, আমাদের লক্ষ্য থাকবে যেসব ব্যবসায়ী সেখান থেকে চলে আসবেন তারা যাতে ক্ষতিগ্রস্ত না হন এবং মানুষেরও ভোগান্তি না হয়। কাউকে হঠাৎ করে চলে যেতে বললে সে চলে যাবে না। আর গেলেও কোথায় যাবে। কিন্তু তাদের জন্য যদি জায়গা ও অন্যান্য সুযোগ সুবিধা দেয়া হয়, তাহলে তারা অবশ্যই যাবে। কাঁচাবাজার তিন তলা বা পাঁচতলা করা যৌক্তিক নয়। কিন্তু এখানে এধরনের ভবন করার কারণ উপরে ইলেক্ট্রিকসহ অন্যান্য পণ্য বিক্রি করা হয়। পরিকল্পিত এবং দৃষ্টিনন্দন ঢাকা গড়া আমাদের মূল লক্ষ্য।
মো. তাজুল ইসলাম জানান, ঘনবসতিপূর্ণ এলাকায় পাইকারি ও খুচরা কাঁচাবাজার এক জায়গায় হওয়া উচিত নয়। এতে করে একদিকে যেমন জনদুর্ভোগ তৈরি হবে অন্যদিকে যানজটও সৃষ্টি হবে। আমরা চাই পাইকারি ও খুচরা বাজারগুলো একটি নির্দিষ্ট জায়গায় হোক। পাইকারি কাঁচাবাজারগুলো শহরের বাহিরে হলেই বেশি ভালো হবে। মন্ত্রণালয়, ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, কাউন্সিলরসহ সংশ্লিষ্ট সকলে মিলে এলক্ষ্যে কাজ করছে। সবাইকে নিয়ে বসে করণীয় ঠিক করা হবে।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, যত্রতত্র পাইকারি খুচরা বাজার না রেখে কোন এলাকায় কতটি বাজার লাগবে মেয়র এবং কাউন্সিলর বসে সিদ্ধান্ত নিয়ে বাস্তবায়ন করবে। জায়গা চিহ্নিত করে যদি নতুন করে আরো কাঁচা বাজার প্রয়োজন হয়, তা করা হবে। 
অপরিকল্পিতভাবে ঢাকা শহর গড়ে উঠেছে উল্লেখ করে স্থানীয় সরকার মন্ত্রী বলেন, অনেক সীমাবদ্ধ থাকা সত্ত্বেও ঢাকার দুই সিটি কর্পোরেশনের মেয়র জনগণের আশা আকাক্সক্ষা পূরণ ও একটি পরিকল্পিত নগর গড়ে তোলার জন্য মন্ত্রণালয়ের সাথে সমন্বয় করে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।
পরিদর্শনকালে স্থানীয় সরকার বিভাগ, ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং কাউন্সিলর অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat