×
ব্রেকিং নিউজ :
যে কোন দুর্যোগে পুলিশ জীবন বাজি রেখে সেবা প্রদান করছে : ডিএমপি কমিশনার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের ২০২৩ সালের মানবাধিকার প্রতিবেদন ঢাকার প্রত্যাখ্যান পার্বত্য চট্টগ্রামেও সমানতালে উন্নয়নের গতিধারা এগিয়ে চলছে : পার্বত্য প্রতিমন্ত্রী জিআই পণ্যের গুণগত মান ও টেকসই সংরক্ষণের দিকে নজর দিতে হবে : শিল্পমন্ত্রী বাপেক্স ও এস.সি ইউরো গ্যাস সিস্টেমস এস.আর.এল রোমানিয়ার মধ্যে চুক্তি চলমান বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন ত্বরান্বিত করার নির্দেশ গণপূর্তমন্ত্রীর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সমৃদ্ধ দেশ গড়ার অঙ্গীকার প্রতিরক্ষা স্থায়ী কমিটির দেশের উন্নয়নে কৃষির সকল স্তরে উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কোন বিকল্প নেই : স্থানীয় সরকার মন্ত্রী ভোলায় বৃষ্টির জন্য বিশেষ নামাজ আদায় বিএনপি ক্ষমতায় আসতে মরিয়া হয়ে উঠেছে : ওবায়দুল কাদের
  • প্রকাশিত : ২০২২-০৪-১৮
  • ৩৫৫ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

করোনায় চট্টগ্রামের সাতকানিয়া উপজেলায় একজন আক্রান্ত হয়েছে। সংক্রমণ হার ০ দশমিক ৩৭ শতাংশ। এ সময়ে কভিড-১৯ এ কারো মৃত্যুর সংবাদ পাওয়া যায়নি।
জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয় থেকে প্রেরিত চট্টগ্রামের করোনা সংক্রান্ত হালনাগাদ পরিস্থিতি নিয়ে আজকের প্রতিবেদনে এ সব তথ্য জানা যায়।
সিভিল সার্জন কার্যালয়ের রিপোর্টে বলা হয়, ফৌজদারহাট বিআইটিআইডি ও নগরীর দশ ল্যাবে গতকাল রোববার চট্টগ্রামের ২৭০ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। নতুন একমাত্র পজিটিভ ব্যক্তি সাতকানিয়া উপজেলার। বন্দর নগরী ও অবশিষ্ট ১৪ উপজেলায় কোনো আক্রান্ত পাওয়া যায়নি। জেলায় করোনাভাইরাসে মোট শনাক্ত ব্যক্তির সংখ্যা এখন ১ লাখ ২৬ হাজার ৬৩৭ জন। এর মধ্যে শহরের ৯২ হাজার ৯৮ ও গ্রামের ৩৪ হাজার ৫৩৯ জন। গতকাল করোনায় শহর ও গ্রামে কেউ মারা যায়নি। ফলে মৃতের সংখ্যা ১ হাজার ৩৬২ জনই রয়েছে। এতে শহরের ৭৩৪ ও গ্রামের ৬২৮ জন।
ল্যাবভিত্তিক রিপোর্টে দেখা যায়, জেলার একমাত্র জীবাণুবাহক শনাক্ত হয় চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ল্যাবে। এখানে ২৮ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। 
বেসরকারি ক্লিনিক্যাল ল্যাবরেটরি শেভরনে গতকাল সবচেয়ে বেশি ৭৬ জনের নমুনা পরীক্ষা হয়। সরকারি পরীক্ষাগারের মধ্যে ফৌজদারহাটস্থ বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ট্রপিক্যাল এন্ড ইনফেকশাস ডিজিজেস ল্যাবে ৪৪, বিশেষায়িত কভিড-১৯ চিকিৎসা কেন্দ্র আন্দরকিল্লা জেনারেল হাসপাতালের আরটিআরএল-এ ১, বেসরকারি ইম্পেরিয়াল হাসপাতাল ল্যাবে ৩৭, আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতালে ১২, মেডিকেল সেন্টার হাসপাতালে ১৮, এপিক হেলথ কেয়ারে ১৯, মেট্রোপলিটন হাসপাতালে ২০, এশিয়ান স্পেশালাইজড হাসপাতালে ১০ এবং এভারকেয়ার হসপিটালে ৫ জনের নমুনা পরীক্ষা করা হয়। দশ ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষিত ২৪২ নমুনার সবগুলোরই নেগেটিভ রেজাল্ট আসে। 
এদিন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, ল্যাব এইড ও শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ল্যাবে কোনো নমুনা পরীক্ষা হয়নি। শহর ও গ্রামের কোনো কেন্দ্রে কারো এন্টিজেন টেস্ট হয়নি। কক্সবাজার মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ল্যাবেও চট্টগ্রামের কোনো নমুনা পাঠানো হয়নি।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat