×
ব্রেকিং নিউজ :
ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান উন্নয়নের রোল মডেল হিসেবে ইতিহাসে শেখ হাসিনার নাম লেখা থাকবে : ধর্মমন্ত্রী অসংক্রামক রোগের প্রকোপ নিয়ন্ত্রণে বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধির দাবী বাংলাদেশ থেকে আম নিতে আগ্রহী চীন : কৃষিমন্ত্রী ঝালকাঠিতে শুরু হয়েছে ৪৫তম জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহ বিএনপি দিন দিন সাংগঠনিকভাবে আরও দুর্বল হচ্ছে : ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদের সভা আগামীকাল ওষুধের মূল্যবৃদ্ধি রোধকল্পে ব্যবস্থা নিতে নির্দেশ হাইকোর্টের তাবদাহ আরো বাড়তে পারে
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০৫-১১
  • ২৩৭৪১ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ মোকাবেলায় জেলায় প্রস্তুত রাখা হয়েছে ৭৪৬টি আশ্রয় কেন্দ্র। এছাড়াও মাঠে থাকবে ১৮ হাজার ৬০০ স্বেচ্ছাসেবক। গঠন করা হয়েছে ৯৮টি মেডিকেল টিম। সাত উপজেলায় খোলা হচ্ছে মোট ৮টি কন্ট্রোল রুম। 
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে জেলা দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির সভায় সভাপতির বক্তব্যে জেলা প্রশাসক মো: তৌফিক-ই-লাহী চৌধুরী এ তথ্য জানান।
জেলা প্রশাসক জানান, ঘুর্ণিঝড় ‘মোখা’মোকাবেলায় জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে তিন ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হয়েছে। এগুলো হচ্ছে- দুর্যোগপূর্ব, দুর্যোগকালীন ও দুর্যোগ পরবর্তী সময়ের প্রস্তুতি। ১৩ হাজার ৬০০ সিপিবি’র স্বেচ্ছাসেবক ও ৫ হাজার রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির কর্মী মাঠে থাকার জন্য রয়েছেন ।  জেলেদের নিরাপদে ফিরে আসার জন্য বলা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ৯০ ভাগ জেলে ঘাটে ফিরেছেন। 
এছাড়া মাঠের প্রায় ৯০ ভাগ পাকা ধান কর্তন সম্পন্ন হয়েছে। আগামীকালের মধ্যে বাকিটা হয়ে যাবে।
তিনি আরো জানান, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেটসহ মেডিকেল টিম দুর্যোগের জন্য প্রস্তুত রয়েছে। জেলার প্রাণিসম্পদ রক্ষায় ২১টি মেডিকেল টিম গঠন করা হয়েছে। সকল ধরনের জরুরী পরিষেবা ২৪ ঘন্টা প্রস্তুত রয়েছে। আমাদের বাঁধগুলোর সুরক্ষায় পানি উন্নয়নবোর্ড কাজ করছে। আমরা সকলে একসাথে মিলে আসন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবেলায় কাজ করে যাবো। জেলা প্রশাসনের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা থাকবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমান সর্বনি¤œ রাখা। 
ভোলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাসানুজ্জামান বলেন, ভোলায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের ৩৩৪ কিলোমিটার বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ রয়েছে। এসব বাঁধ বর্তমানে বেশ ভালো অবস্থানে রয়েছে। ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো ইতোমধ্যে মেরামত করা হয়েছে। তারপরও  যেসব বাঁধ ঝুকিপূর্ণ মনে হচ্ছে সেগুলোর কাজ চলমান রয়েছে। একইসাথে আমরা নদী তীরবর্তী এলাকার বাঁধগুলো সার্বক্ষণিক মনিটরিং করছি। সবাই সতর্ক অবস্থানে রয়েছি।
সভায় আরো বক্তব্য দেন, জেলা পুলিশ সুপার মো: সাইফুল ইসলাম, পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী মো. হাসানুজ্জামান,  জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইন্দ্রজীত কুমার, জেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক মো: হাসান ওয়ারিসুল কবীর, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা  মো: তৌহিদুল ইসলাম, জেলা ত্রাণ ও পুর্নবাসন কর্মকর্তা মো: দেলোওয়ার হোসেন, জেলা ঘূণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচির উপ-পরিচালক আব্দুর রশিদ, রেডক্রিসেন্ট সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক আজিজুল ইসলাম প্রমুখ। 

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat