×
ব্রেকিং নিউজ :
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানালেন গণপূর্ত মন্ত্রী বরেণ্য ব্যক্তিদের জন্মভিটা সংস্কার করে পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয় করা হবে : সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী বাংলাদেশে গ্রিন এনার্জিতে বিনিয়োগ ও দক্ষকর্মী নেওয়ার প্রস্তাব অস্ট্রিয়ার আর অস্ত্র নয়, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ হোক মানুষের কল্যাণে : পররাষ্ট্রমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের সম্পর্কে মিথ্যাচারের অভিযোগে যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিবের বিরুদ্ধে মানহানি মামলা বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতিভা বিকাশের সুযোগ দিতে হবে : ডেপুটি স্পীকার স্কুল-মাদ্রাসা বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশ হাইকোর্টের ভোট কেন্দ্রে থাকবে সর্বোচ্চ সংখ্যক পুলিশ-আনসার, প্রতি ইউনিয়নে ম্যাজিস্ট্রেট ভূমি খাতে রাজস্ব বাড়ানোর ক্ষেত্র চিহ্নিত করতে সংশ্লিষ্টদের প্রতি নির্দেশ ভূমিমন্ত্রীর বাংলাদেশে বিনিয়োগ বৃদ্ধির সম্ভাবনা ব্যাপক : এডিবি আবাসিক প্রধান
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০১-১৭
  • ২৫৮ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

নেপালে মঙ্গলবার বিমান দুর্ঘটনায় নিহতদের মরদেহ শোকাহত পরিবারের কাছে হস্তান্তর শুরু করেছে হাসপাতাল কর্তপক্ষ।  
প্রথমে পোখারা হাসপাতাল থেকে ১০ টি লাশ আর্মি ট্রাকে করে বিমানবন্দরে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। সেখান থেকে লাশগুলো রাজধানী কাঠমান্ডুতে নিয়ে যাওয়া হবে। এছাড়া আরো তিনটি লাশ পোখারায় তাদের শোকাহত স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকীদেরও ক্রমান্বয়ে হস্তান্তর করা হবে।
রাজধানী কাঠমান্ডু থেকে পর্যটন শহর পোখারায় যাবার পথে রোববার সকালে নেপালের রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ইয়েতি এয়ারলাইন্সের একটি ফ্লাইট ভয়াবহভাবে বিধ্বস্ত হয়। বিমানটিতে ৭২ আরোহী ছিলেন।
গত তিন দশকের মধ্যে সবচেয়ে ভয়াবহ এ বিমান দুর্ঘটনায় হতাহতদের স্মরণে সোমবার নেপালে একদিনের শোক পালন করা হয়।
রোববারের দুর্ঘটনায় নিহত ৬৮ যাত্রীর মধ্যে ১৫ জন ছিলেন বিদেশি নাগরিক। চারজন ক্রুসহ বিমানের ৭২ জন আরোহীর মধ্যে ৫৩ জন ছিলেন নেপালি, পাঁচ জন ভারতীয়, চার জন রাশিয়ান এবং দুই জন কোরিয়ান। এছাড়া আয়ারল্যান্ড, অস্ট্রেলিয়া, আর্জেন্টিনা ও ফ্রান্সের একজন করে নাগরিক ছিলেন ওই বিমানটিতে।
পুলিশ কর্মকর্তা এ কে ছেত্রি বলেছেন, মঙ্গলবার পর্যন্ত ৭০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। বাকী দুজনকে উদ্ধারে চেষ্টা চলছে। 
সিনিয়র অপর এক পুলিশ কর্মকর্তা বলেছেন, কাউকে আর জীবিত পাওয়ার আশা একেবারেই নেই। 
উল্লেখ্য, নেপালে দুর্গম রানওয়ে ও হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনের কারণে মাঝে মাঝেই বিমান দুর্ঘটনা ঘটে। দেশটিতে ১৯৯২ সালে সবচেয়ে মারাত্মক এক বিমান দুর্ঘটনায় ১৬৭ আরোহীর সকলেই প্রাণ হারিয়েছিল। পাকিস্তান আন্তর্জাতিক এয়ারলাইন্সের ওই বিমানটি কাঠমান্ডু যাওয়ার পথে বিধ্বস্ত হয়।

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat