×
ব্রেকিং নিউজ :
চট্টগ্রামে বহুল কাঙ্খিত স্বস্তির বৃষ্টি বরগুনায় স্বেচ্ছাসেবকদের দক্ষতা উন্নয়ন প্রশিক্ষন পিরোজপুরে বিশ্বকবি ও জাতীয় কবির জন্মবার্ষিক উদযাপনে প্রস্তুতি সভা রাঙ্গামাটিতে বজ্রপাতে দুইজন নিহত নাগরিকতা সিভিক এনগেজমেন্ট ফান্ড (সিইএফ)-এর উদ্বোধন হাসপাতাল থেকে বাসায় নেওয়া হয়েছে খালেদা জিয়াকে শনিবার থেকে মাধ্যমিক পর্যায়ের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে পাঠদান চলবে উপজেলা নির্বাচন সুষ্ঠু করার লক্ষ্যে কাজ করতে মন্ত্রী-এমপিদের নির্দেশ প্রধানমন্ত্রীর বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা ও গাজা,ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে যুক্তরাজ্যকে পাশে চায় বাংলাদেশ : পররাষ্ট্রমন্ত্রী টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অ্যাকশন প্ল্যান প্রস্তুত করতে হবে : স্পিকার
  • প্রকাশিত : ২০২৩-০১-১৫
  • ২৬৪ বার পঠিত
  • নিজস্ব প্রতিবেদক

চীনে করোনায় এক মাসেরও বেশি সময়ে প্রায় ৬০ হাজার লোক  মারা গেছে। ডিসেম্বরের শুরুতে ভাইরাস বিধিনিষেধ শিথিল করার পর কর্তৃপক্ষ এই প্রথম বিপুল লোকের মৃত্যুর সংখ্যা প্রকাশ করে।
সরকার শূন্য-কোভিড নীতি পরিত্যাগ করার পর থেকে করোনভাইরাসে মৃত্যুর সংখ্যা রিপোর্টে কম দেখিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।  
মৃতদেহগুলো দাহ করার স্থান এবং হাসপাতালগুলোতে মৃতদের সংখ্যা উপচে পড়ার প্রমাণ সত্ত্বেও শনিবারের ঘোষণার আগে ডিসেম্বরে আনুষ্ঠানিকভাবে মাত্র কয়েক ডজন মৃত্যুর রেকর্ড প্রকাশ করা হয়েছিল।
তবে ন্যাশনাল হেলথ কমিশনের (এনএইচসি) একজন কর্মকর্তা শনিবার বলেছেন, চীনে ৮ ডিসেম্বর থেকে ১২ জানুয়ারির মধ্যে কোভিড-সম্পর্কিত রোগে ৫৯,৯৩৮ জনের মৃত্যু হয়েছে।
পরিসংখ্যানটি শুধুমাত্র চিকিৎসা সুবিধায় মৃত্যুকে বোঝায়, মোট মৃতের সংখ্যা সংখ্যা বেশি হতে পারে।
এনএইচসি  এর মেডিকেল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন ব্যুরোর প্রধান জিয়াও ইয়াহুই এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, এই ডেটাতে সরাসরি ভাইরাসের কারণে শ্বাসযন্ত্রের ব্যর্থতার ঘটনায় ৫,৫০৩ জনের মৃত্যু এবং কোভিডের সাথে মিলিত অন্তর্নিহিত অবস্থার কারণে ৫৪,৪৩৫ জনের মৃত্যু হয়।
বেইজিং গত মাসে কোভিড মৃত্যুর শ্রেণীকরণের জন্য তার পদ্ধতি সংশোধন করে বলেছে, এটি কেবলমাত্র তাদেরই গণনা করবে যারা বিশেষত ভাইরাসের কারণে শ্বাসযন্ত্রের ব্যর্থতার কারণে মারা যায়।
এটি বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা দ্বারা সমালোচিত হয়েছিল এবং বলেছিল যে এই সংজ্ঞাটি খুব সংকীর্ণ।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ডব্লিউএইচও ‘অনুরোধ করেছে যে এই ধরনের বিস্তারিত তথ্য আমাদের এবং জনসাধারণের সাথে শেয়ার করা অব্যাহত রাখা হোক’।
এতে বলা হয়েছে, ডব্লিউএইচও প্রধান টেড্রোস আধানম গেব্রেয়াসাস এবং চীনের স্বাস্থ্যমন্ত্রী মা জিয়াওইয়ের মধ্যে আলোচনার সময় অনুরোধটি করা হয়েছিল।
হু বলেছে, টেড্রোস ‘কোভিড-১৯ মহামারীর উৎস বোঝার বিষয়ে চীনের গভীর সহযোগিতা এবং স্বচ্ছতার গুরুত্ব পুনর্ব্যক্ত করেছেন।’

নিউজটি শেয়ার করুন

এ জাতীয় আরো খবর..
ফেসবুকে আমরা...
#
ক্যালেন্ডার...

Sun
Mon
Tue
Wed
Thu
Fri
Sat